কংগ্রেস নেতা মহেন্দ্র প্রতাপ সিং কেন্দ্রের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সরকারের বিরুদ্ধে এই গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। তিনি বলেছেন যে ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলায় মোদী সরকারের ভূমিকা ছিল।
আল-কায়েদা প্রধান ওসামা বিন লাদেন এবং তালিবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের সঙ্গে এই মাসুদ আজহার অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ছিল বলেও জানা গেছে।
ভারত সরকার হাফিজ সাইদকে ভারতের কাছে হস্তান্তরের জন্য আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রকের কাছে আবেদন করেছে। তবে পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রক এ বিষয়ে এখনও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি হুমকি বার্তা পোস্ট করা হয়, যেখানে ইসলাম ধর্মের পরম-আরাধ্য ‘আল্লা’-র নাম নিয়ে সমগ্র ভারতবাসী তথা ভারতীয় সেনা জওয়ানদের উদ্দেশ করে প্রাণহানির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
মহিউদ্দিন আওরঙ্গজেব আলমগীর ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হাওমলার অন্যতম মাস্টারমাইন্ড। জইশের শীর্ষস্থানীয় কমান্ডার।
তারা (বিজেপি) ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পরিবেশ ব্যবহার করে জিতেছে (পুলওয়ামা হামলা এবং বালাকোট বিমান হামলা)। ঘটনা প্রসঙ্গে, সত্যপাল মালিক, যিনি জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্যপাল ছিলেন, তিনি এখন এই বিষয়ে কথা বলছেন।
পুলওয়ামা হামলা নিয়ে কংগ্রেসের হাতিয়ার সত্যপাল মালিকের মন্তব্য। মোদী সরকারকে আক্রমণ করে সাতটি প্রশ্ন কংগ্রসের। দাবি শ্বেতপত্র প্রকাশেরও।
সাংবাদিকদের এডিজিপি কুমার আরও জানিয়েছেন, নিরাপত্তা বাহিনী জইশ-ই-মুহাম্মদকে ধরার চেষ্টা চালাচ্ছে। তাঁদের বেশিরভাগ শীর্ষ কমান্ডারকেই নিরপেক্ষ করা হয়েছে।
সরকারি জমির উপর বাড়ি তৈরী করার অপরাধে সেই বাড়ি বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিলো প্রশাসকমন্ডলীর একাংশ । জানা গেছে ওই সরকারি জমিতে বাড়ি বানিয়েছিলেন পুলওয়ামা হামলার অন্যতম অভিযুক্ত জইশ কমান্ডার আশিক নিংরু।
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা বোর্ডের (এনএসএবি) সদস্য এবং মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়ের বিশেষ সচিব হিসাবে অবসরপ্রাপ্ত তিলক দেবাশের দাবি করেছেন যে আসীম মুনির পাকিস্তানের সেই ব্যক্তিদের মধ্যে একজন যারা ২০১৯ সালে পুলওয়ামা জঙ্গি হামলা পর্যবেক্ষণ করেছিলেন।