মঙ্গলবার শুনানির সময়ই প্রশ্নপত্রের ভুল সংক্রান্ত নির্দিষ্ট কিছু যুক্তি নথিভুক্ত করেছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা।
২০০৯ সালে প্রাথমিকে ১৮২৬ জন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকার। ২০১৯ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়। পরের বছরই ৩৪ বছরের বাম জমানার অবসান।
শীঘ্রই নিয়োগ হবে প্রাথমিক স্কুলে। নিয়োগ হবে ঝাড়গ্রাম জেলার প্রাথমিক স্কুলে। মাধ্যমিক উত্তীর্ণরা আবেদন করতে পারবেন, দেখে নিন কোন পদে হবে নিয়োগ।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস ও বেলা এম ত্রিবেদী ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলা উঠেছিল। সেখানেই খারিজ হয়ে যায় গৌতম পালের রক্ষাকবচ।
বৃহস্পতিবার সাফ জানিয়ে দিল হাই কোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। গত ১৯ মাস ধরে তদম্ত চলছে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায়।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় শুনানি পিছিয়ে গেল সুপ্রিম কোর্টে। প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ মামলায় অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার সেই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল।
সোমবার সিবিআই আইনজীবী বিল্লোদল ভট্টাচার্য আদালতে উপস্থিত হয়ে প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে প্রথম থেকেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে কোনঠাসা করতে শুরু করে।
প্রাথমিকে নিয়োগে সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেল চাকরিপ্রার্থীরা। ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগের ওপর অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ জারি আদালতের।
শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতিকাণ্ডে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি টেটের নম্বর কারছুপি করে বাড়িয়ে দেখানোর অভিযোগ তুলেছিল। তাই এবার প্রার্থীদের তরফে দেওয়া টেটের নম্বরের সঙ্গে সার্ভারে থাকা নম্বরের মিল রয়েছে কিনা, তা ভালোভাবে খতিয়ে দেখছে পর্ষদ।
দু'মাসের মধ্যে ৭১ জন প্রার্থীকে প্রাথমিকে চাকরি দিতে হবে বলে নির্দেশ দিলেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আদালতের এই রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীরা।