যাদবপুরের বারো ভূতের মাঠে জনসভা ছিল তাঁর। সেখান থেকেই কার্যত হুঙ্কার দিতে দেখা গেল তৃণমূল নেত্রীকে। বিষদাঁত ভেঙে ফেলার হুঁশিয়ারি দেন তিনি। কেন একথা বললেন মমতা, কাকেই বা বললেন, জেনে নিন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় পুরীর বিজেপি প্রার্থী সম্বিত পাত্রের মন্তব্যেরও তীব্র সমালোচনা করেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় বলেন, জগন্নাথদেবও নাকি তার বক্ত ছিলেন। তাই যদি হয় তাহলে একটা জায়গা দিচ্ছি। একটা মন্দির করে দিচ্ছি।
রথীবালা আড়ির মৃত্যুর পরই বিজেপির স্থানীয় নেতা মেঘনাদ পাল গোটা ঘটনার দায় চাপিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে মমতা বলেন, ‘মোদীবাবু একটু খেয়ে দেখুন না স্বাদটা কেমন! একটু খাবেন? তৈরি করে দেব? কথা দিচ্ছি, কাউকে দিয়ে করাব না। নিজে করব। আমি ছোটবেলা থেকে রান্না করে এসেছি, আমি রান্না জানি’।
বডসড় ভাঙনের ইঙ্গিত দিলেন দেব? ভোটের মাঝে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উল্টো সুরে কথা বলে শুভেন্দু অধিকারীর প্রশংসা শুনে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা তেমনই মনে করছেন। তবে আসল ঘটনাটা কী!
সন্দেশখালি ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অমিত শাহ একে অপরকে নিশানা করেছেন। পাশাপাশি দুর্নীতি সহ একাধিক ইস্যুতে সরব হয়েছে।
রাজনাথ সিং বলেন, পুরো পশ্চিমবঙ্গে নৈরাজ্যের পরিবেশ বিরাজ করছে। এটি অপরাধের জন্য পরিচিত। সন্দেশখালির মত ঘটনা পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে ঘটছে
বাঁকুড়ার রায়পুরে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তীর সমর্থনে জনসভা করেন। সেখানেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে
ম্ঙ্গলবার নির্বাচনী প্রচারে বর্ধমান-দুর্গাপুর এলাকায় বেরিয়েছিলেনদিলীপ ঘোষ। সেই সময়ই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে কুকথা বলেন।
জেএনইউতে, বিজেপি নেতারা বাংলার রাজনৈতিক হিংসার বিষয়ে একটি প্যানেল আলোচনায় ভাষণ দিচ্ছিলেন। শুভেন্দু সেখানে সন্দেশখালি মামলার কথা উল্লেখ করেন। সঙ্গে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও।