আগেই জানা গিয়েছিল যে, পুরভোটে শাসকদলের সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলে বাজেট-ভাষণের সময় বিক্ষোভ দেখাতে পারেন বিজেপি বিধায়করা। অধিবেশনের প্রথম দিন থেকেই যে তাঁরা সরকার পক্ষের সঙ্গে বিরোধের পথে যাবেন, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন শুভেন্দু। আর সেই মতোই অধিবেশন শুরু হওয়ার ঠিক আগেই বিক্ষোভ দেখান বিজেপি বিধায়করা।
অনেকের দাবি, করোনা পরিস্থিতির কারণে অফলাইন ক্লাস বন্ধ ছিল ফলে স্কুলে যেতে পারেনি তারা। এমনকী, কবে অ্যাডমিট কার্ডের জন্য ফর্ম ফিলআপ করা হয়েছে তাও তারা জানতে পারেনি। এই বিষয় নিয়ে তারা কারও সঙ্গেই যোগাযোগ করতে পারেনি।
বাইক বাহিনীকে ধরলের বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পুরভোটের শেষ বেলায় চরম অশান্তি দক্ষিণ দিনাজপুরে।
শনিবার দুপুর একটা নাগাদ এই ইয়ার্ডের লাইটিং বিভাগের সিনিয়র সেকশন ইঞ্জিনিয়ার গনেশ নস্কর ট্রেনে কাটা পড়ে মারা যান। যা নিয়েই ছড়ায় উত্তেজনা।
ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে আনিস খান হত্যাকাণ্ডের রহস্য। কারা আনিসকে মারলো, কাদের নির্দেশে মারা হল, জোরালো হচ্ছে এই প্রশ্ন গুলো, এবার সিবিআই তদন্তের সঙ্গে পুলিশমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিও তুলল মালদহে ছাত্র-সমাজ।
সোমবার হাসপাতাল থেকে শেষযাত্রা শুরু হয় হর্ষের। তাঁর শেষযাত্রায় পাথর ছোঁড়ার অভিযোগ উঠেছে। একাধিক জায়গায় তাণ্ডব চালান হয় ও রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা বেশ কিছু গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়।
স্থানীয় কিছু মানুষ ও বিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষকদের সহযোগিতায় প্রাণে বাঁচতে স্কুলের একটি ঘরে আত্মগোপন করে থাকেন তিনি।কিন্তু সেইসময়ও তাঁর ওপর চড়াও হন অভিভাবকরা। পরিস্থিতি বেসামাল দিতে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বিশাল পুলিশবাহিনী। উর্দিধারীদের সামনে প্রধান শিক্ষকের শাস্তির দাবিতে সরব হন অভিভাবকরা।
উত্তরপ্রদেশে ভোট (UP Elections 2022) চলাকালীনই আদালতে বড় ধাক্কা খেল যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) সরকার। ২০১৯ সালের সিএএ-বিরোধী প্রতিবাদে (2019 Anti-CAA Protests) অর্থ পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া বন্ধের নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court of India)।
দীর্ঘদিন থেকে ধুঁকছিল শীতলগ্রাম প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। অবশেষে মাত্র তিন সপ্তাহ আগেই ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিলাঞ্জনা সাহা নামে এক মহিলা হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক কাজে যোগদান করেন। কিন্তু, খুব কম দিনের মধ্যেই পরিষেবা দিয়ে মানুষের মন জয় করে নেন তিনি।
ইতিমধ্যেই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপি ও কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন অনেকেই। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছুটা হলেও অস্বস্তিতে রয়েছে ঘাসফুল শিবির। যদিও বিষয়কে প্রকাশ্যে একেবারেই গুরুত্ব দিতে চায় না তৃণমূল নেতৃত্ব।