তারা (বিজেপি) ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পরিবেশ ব্যবহার করে জিতেছে (পুলওয়ামা হামলা এবং বালাকোট বিমান হামলা)। ঘটনা প্রসঙ্গে, সত্যপাল মালিক, যিনি জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্যপাল ছিলেন, তিনি এখন এই বিষয়ে কথা বলছেন।
২০২৪-এর নির্বাচনের আগে বাংলায় ঘুটি সাজাচ্ছেন মোদী-শাহ-এর সরকার। লোকসভা নির্বাচনের ৩৫টি আসনের টার্গেট দিলেন অমিত শাহ।
মানিক সাহা আরও বলেন, "আদিবাসীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতির বিষয়ে আমরা উপজাতি কল্যাণ নিয়ে আলোচনা করেছি। বৈঠকে উপজাতি কল্যাণ নিয়ে আলোচনা হবে, ওটা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু।"
রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালে একের পর এক শিশুমৃত্যু নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে বিবৃতি দিতে হবে বলে দাবি জানান তাঁরা।
অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার ও আজতকের এক্সিট পোলে ৩৮-৪৮টি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরতে পারে ন্যাশানালিস্ট ডেমোক্রেটিক প্রোগেসিভ পার্টি ও বিজেপি জোট।
মোদীর মেঘালয় সফরের আগেই সমস্যা। পিএ সাংমা স্টেডিয়ামে নির্মাণকাজ চলছে। সেই কারণেই জনসভার অনুমতি দেওয়া হল না।
মানব উন্নয়ন সূচক অনুযায়ী দেশের মধ্যে কেরালা সব থেকে আগে বলেও দাবি করেন তিনি। প্রকাশ্য সভায় এদিন বিবিসির অফিসে আয়কর অভিযান নিয়েও সুর চড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন।
রোড-শোয়ের পর ত্রিপুরায় জনসভা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সেখানে তিনি বলেন বিজেপির বিকল্প হওয়ার ক্ষমতা একমাত্র তৃণমূলের রয়েছে।
১ ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট অধিবেশন শেষ হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই কেন্দ্রীয় বাজেটের সমালোচনা করে টুইট করেন বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা। যদিয় স্বামীর টুইটে গুরুত্ব দিতে নারাজ বিজেপি নেতৃত্ব।
“সর্বস্তরে লড়াই দিয়ে তৃণমূলকে পর্যুদস্ত করতে হবে। এরা বিভিন্ন রকমের মিথ্যা কথা বলবে। মিথ্যা কথা বললে ধোলাই দিয়ে গ্রামছাড়া করুন,” বাঁকুড়ায় শাসকদলের বিরুদ্ধে মন্তব্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর।