রবিবার উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজে ইতিমধ্য়েই রওনা দিয়েছে তৃণমূলের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি। এবার বিজেপি শাসিত রাজ্যে ভয়াবহ হিংসার ঘটনার তদন্তে এবার একহাত নিতে চায় তৃণমূলও।
রাজ্যের আর্থিক দূরাবস্থা নিয়ে তীব্র হতাশা ব্যক্ত করেছেন অশোক লাহিড়ি। বালুরঘাটের বিজেপি বিধায়ক রীতিমতো সংখ্যা তুলে ধরে বাংলার আর্থিক অবস্থাকে তুলে ধরেছেন। তাঁর মতে, যেভাবে অনুদানে অর্থ বারাদ্দ বাড়ানো হচ্ছে তাতে সঙ্কট অতি দ্রুত নেমে আসবে।
উত্তর প্রদেশ (Uttar Pradesh) সহ চার রাজ্যে বিপূল জয় পেয়েছে বিজেপি (BJP)। এই ফলাফলে উচ্ছ্বসিত পদ্ম শিবির। শনিবার কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government)তরফ থেকে ইপিএফের সুদের (EPFO) হার কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। রবিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) প্রতিবাদ জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় (Mamata Banerjee)।
বিজেপি জানিয়েছে, তিন নির্দল প্রার্থীর সমর্থন তাদের পক্ষে রয়েছে। তাই এদিনই তারা রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে সরকার গঠনের দাবি জানাবে।
গোয়া বিধানসভায় রয়েছে ৪০টি আসন। এই রাজ্যে নির্বাচনে এবার বাঙালিও প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে গিয়েছে। কারণ, গত এক বছর ধরে গোয়ার বুকে তাদের তৎপরতা প্রবলভাবে বৃদ্ধি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পর্যন্ত গোয়া-তে গিয়ে তৃণমূলকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছেন।
কংগ্রেসের ধারণা মণিপুরে এবারে বিজেপি (BJP) সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। সেক্ষেত্রে ভোটের পর কনরাড সাংমার এনপিপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গড়া যেতে পারে। শেষ বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল বলছে মনিপুরের ৬০ আসনের মধ্যে কংগ্রেস জিতেছিল মাত্র ২৮টি আসন। অন্যদিকে বিজেপি-র দখলে আসে ২১টি আসন।
হিজাব (Hijab) ইসলামের (Islam) 'অপরিহার্য' ধর্মীয় আচার নয়। হিজাব বিতর্ক মামলায় (Karnataka Hijab Row), কর্নাটক হাইকোর্টে (Karnataka High Court) সরাসরি হিজাব পরার বিরুদ্ধে অবস্থান নিল কর্নাটকের বিজেপি (BJP) সরকার।
কিরীট সৌমাইয়া মাহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, একটি চাওয়ালা ফার্মকে ১০০ কোটি টাকার কোভিড টেন্ডার পাইয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট ফার্মটি কালোতালিকাভুক্ত। চাওয়ালা ব্যক্তি ফার্মের সবথেকে বড় অংশীদার। সরকারের সহায়তায় কালোতালিকাভুক্ত ওই সংস্থা টেন্ডার পেয়েছে।
পঞ্জাব বিধানসভা (Punjab Elections 2022) নির্বাচনের ঠিক আগে গুরমিত রাম রহিমকে (Gurmeet Ram Rahim) ফার্লো দিল হরিয়ানার (Haryana) বিজেপি (BJP) সরকার। এর পিছনে পরিষ্কার রাজনীতির গন্ধ পাচ্ছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, "আমরা সংস্কারের উপর জোর দিয়েছি সেইসাথে ত্রাণ, উদ্ধার ও পুনর্বাসনের উপর জোর দিয়েছি। আমরা এনডিআরএফকে আধুনিকীকরণ করেছি, এটিকে সারা দেশে সম্প্রসারিত করেছি।