নবান্ন থেকে জারি কড়া নির্দেশিকায় সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ২৮ ও ২৯ মার্চ খোলা থাকবে অফিস, আদালত, স্কুল, কলেজ। ওই দুটি দিন কোনও সরকারি কর্মচারীর ছুটি মঞ্জুর করা হবে না। আর যদি কেউ ছুটি নেন তাহলে তাঁর একদিনের বেতন ও কর্মজীবন থেকে একদিন বাদ যাবে।
চাকরি (Job) পেতে কঠিন পরিশ্রম (Hard Work) করতে হয়। চাকরি পেয়েও শান্তি নেই। সেই চাকরি ধরে রাখতে সমস্যা। আবার বেতন বৃদ্ধি নিয়ে সমস্যা। সব সময় পরিশ্রম করলে যে ফল লাভ হয় এমন নয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, কঠিন পরিশ্রমের পরেও বেতন (Salary) বাড়ে না। এমন সমস্যায় পড়লে মেনে চলুন কয়টি টোটকা। আজ রইল পাঁচটি টোটকার হদিশ। যা মেনে চললে বেতন বৃদ্ধি হবে।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডা: সুকুমার দে বলেন, জেলায় কোভিড সংক্রমণ নেই। হাসপাতালে রোগী আসছে না
বিগত জানুয়ারি মাসেই এই ঘোষণা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু একাধিক কারণে তা সম্ভবপর হয়নি। তবে আসন্ন হোলির আগে তা বাস্তবায়নের পূর্ণ সম্ভাবনা রয়েছে বলেই জানা যাচ্ছে।
ভারতীয় ডাকবিভাগ দশম শ্রেণী উত্তীর্ণদের জন্য নিয়ে এসেছে দারুণ সুযোগ। চাকরির পরীক্ষা না দিলেও পাওয়া যাবে এই সুযোগ
এর আগে গ্রুপ ডি নিয়োগের মামলাতেও একই ধরনের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এবারও অভিযোগ যেহেতু একইরকম গুরুতর, তাই এবারও সিবিআই অনুসন্ধানই চান বিচারপতি।
ভুঁয়ো নোটিস করপোরেশন চত্বরে। করোনাকালে আর্থিক সঙ্কটের জন্য পুরসভার কর্মীদের বেতন ও পেনশন আপাতত বন্ধ থাকবে। নোটিশের সত্যতা উড়িয়ে কলকাতা মেয়র জানালেন, করোনা পরিস্থিতিতে আর্থিক সঙ্কট তৈরি হলেও কর্মীরা সঠিক সময়ই বেতন ও পেনশন পাবেন।
২৬ জানুয়ারির আগেই বেতন বৃদ্ধি পেতে পারে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের। বৃদ্ধি করা হতে পারে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর। ২০১৬ সালে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর বৃদ্ধি পেয়ে ৬০০০ টাকা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের বেতন বেড়েছিল।
চার মাসের মজুরি মেলেনি। উপরন্তু পুরোনো কর্মীদের ছাঁটাই করে নতুনদের নিয়োগ করা হচ্ছে। এনিয়ে একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দ্বারস্থ হয়েছেন বামনগোলা গ্রামীণ হাসপাতালের সাফাই কর্মীরা। কিন্তু কোনও কাজ হয়নি বলে অভিযোগ ।
সরকারি কর্মীদের ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর (Fitment Factor) বাড়তে বলে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাবে। উল্লেখ্য, এর আগে ২০১৬ সালে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর বৃদ্ধি পেয়েছিল। সেই সময় এক ধাক্কায় ৬০০০ টাকা পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি পেয়েছিল।