এই দিনে আপনি যদি কুবের এবং লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পান তবে আপনার পরিবার সম্পদ এবং সমৃদ্ধিতে পূর্ণ হবে। কথিত আছে যে এই দিনে কুবেরকে কিছু বিশেষ জিনিস নিবেদন করলে ভগবান কুবের প্রসন্ন হবেন।
সারা দেশের ৪৫টি এলাকা থেকে প্রায় ১০০জন ভিএইচপি স্বেচ্ছাসেবক পবিত্র চাল সংগ্রহ করতে অযোধ্যায় পৌঁছেছেন। বিকেলে পিলগ্রিম সার্ভিস সেন্টারে এ অনুষ্ঠান হবে। রাম জন্মভূমিতে রাম লালাকে দেওয়া চাল ভিএইচপি স্বেচ্ছাসেবকদের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
দীপাবলির কয়েকদিন আগে থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়। বাড়িঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা, রং করা, সাজসজ্জা, বাতি ক্রয় করা এবং আলো জ্বালানো ইত্যাদি অনেক আগেই করা হয়।
ভিডিওটি শ্যুট করা হয়েছিল দশেরা উপলক্ষ্যে। ছত্তিশগড়ে দশেরার মূল আকর্ষণই ছিল এই ড্রোন।
দেশ সীমানার গণ্ডী ছাড়িয়ে গণপতি-র পূজার বিস্তার যেমন সারা বিশ্ব জুড়ে বহুল প্রসারিত, তেমনই ধর্মের গণ্ডী ছাড়িয়ে হিন্দু থেকে ইসলামেও বিস্তৃত হয়েছেন ভগবান শ্রী গণেশ।
গৌরী পূজা কীভাবে সম্পাদিত হবে, তার ঐতিহ্যগুলি ভারতজুড়ে অঞ্চলভেদে পরিবর্তিত আছে। কিছু জায়গায়, মা গৌরীর মূর্তি হলুদের গুঁড়ো দিয়ে তৈরি করা হয় এবং পূজার জন্য আনা গণেশের মূর্তির পাশেই তাঁকে স্থাপন করা হয়।
দুর্গাপুজোর সময় গণেশ দেবতার পাশে স্নান করিয়ে শাড়ি পরিয়ে স্থাপন করা হয় কলা বউকে। আপাতদৃষ্টিতে তাঁকেই গণেশের স্ত্রী বলে মনে করা হলেও, প্রকৃত ঘটনা কিন্তু মোটেই তা নয়।
গণেশ পুজো ছাড়া কোনও শুভকাজ সম্পন্ন হয় না। গণেশ পুজো করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির জীবনে সুখ , সমৃদ্ধি, ধন, বৈভবের কোনও অভাব কোনও দিনও হয় না।
শুধুমাত্র ভগবান গণেশের নামে অসুবিধা দূর হয়। তাই অনেকেই নিজের পুত্র সন্তানের নাম ভগবান গণেশের নামে রাখতে চান।
সারা বিশ্বে দেবতা গণেশের বিভিন্ন ধরনের মূর্তি পূজিত হয়। কথিত আছে যে, দেবতা গণপতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত রয়েছে লাল রং।