ভারতীয় বায়ুসেনার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে জয়সলমীরের পিথালা এলাকায়। বলা হচ্ছে, ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই বিমান বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছন। দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত রিপোর্ট দেওয়া হয়নি
ভারতীয় বায়ুসেনার লাইটওয়েট বা হালকা ওজনের যুদ্ধ বিমান (এলসিএ) তেজস মঙ্গলবার অপারেশনাল ট্রেনিং প্রক্রিয়া চলাকালীন ভেঙে পড়ে ওই এলাকায়।
দুর্ঘটনাস্থলে অনুসন্ধানের সময় একটি বিমানের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া গেছে, যেটি সম্ভবত ভারতীয় বিমান বাহিনীর AN-32 বিমানের ছিল, কারণ ইতিহাসে এর আগে এই এলাকায় কোনো বিমান দুর্ঘটনা ঘটেনি।
ভারত ২০২১ সালে ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে এই যুদ্ধবিমানগুলির জন্য একটি চুক্তি করেছিল। এই ফাইটার জেড তৈরি করছে হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (HAL)। এর সাথে ভারত ৯৭ এবং LCA MK1A তেজস কেনার কথা ভাবছে।
দুর্ঘটনায় বিমানে থাকা দুই পাইলটের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। তবে এখন বিমান বাহিনী তাদের বিবৃতিতে বলেছে যে দুই পাইলট গুরুতর আহত হয়েছেন তবে কারও মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেননি। দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। দুর্ঘটনার কারণ এখনও জানা যায়নি।
এয়ারবাস ২০২৫ সালের মধ্যে সেভিলের কারখানা থেকে সরাসরি প্রথম ১৬টি বিমান পাঠাবে। এর পরে, ভারতে টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেমস (TASL) পরবর্তী ৪০টি বিমান তৈরি করবে।
এয়ারবাস ভারতে মোট ৫৬টি বিমান সরবরাহ করবে, যার মধ্যে ১৬টি বিমান ২০২৫ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ প্রস্তুত অবস্থায় হস্তান্তর করা হবে। অবশিষ্ট ৪০টি বিমান ভারতে Tata Advanced Systems (TASL) তৈরি করবে ও সরবরাহ হবে।
লং রেঞ্জ মিসাইল উইপন সিস্টেমে সজ্জিত চারটি হেরন মার্ক ২ ড্রোন উত্তর সেক্টরের ফরোয়ার্ড ঘাঁটিতে মোতায়েন করা হয়েছে। এই ড্রোনগুলো স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন সক্ষমতায় সজ্জিত, সেক্ষেত্রে এগুলো অনেক দূর থেকে চালানো যায়।
ব্রিটিশ শাসনকালে তিনি দেশ ও বাঙালি জাতির মাথা উন্নত করেছিলেন। ব্রিটিশ শাসনের আধিপত্যের মধ্যেই এমন এক স্বদেশিয়ানার কীর্তি তিনি স্থাপন করেছিলেন যাকে আজও গর্বভরে স্মরণ করে তামাম ভারতবাসী।
মৃত্যুপুরী থেকে সমস্ত ভারতীয়দের নিরাপদে বের করে আনার আশ্বাস দিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আটকে পড়া ভারতীয়দের কঠিন সময়ে মাথা ঠাণ্ডা রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।