তিনি বলেন, "অপারেশন বিজয়ের সময় ভারতীয় সেনাবাহিনী শুধু পাকিস্তানকেই নয়, গোটা বিশ্বকে বার্তা দিয়েছিল যে আমাদের জাতীয় স্বার্থের কথা বললে আমাদের সেনাবাহিনী কোনো মূল্যে পিছপা হবে না।"
ভারতীয় সেনাবাহিনীর এই জয় এত সহজ ছিল না। কার্গিল যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগেও পাকিস্তানি সৈন্যরা এখানকার উঁচু পাহাড়ে লুকিয়ে ছিল। সৈন্যরা এখানে দখল করে তাদের আস্তানায় পরিণত করেছিল।
সেনা বাহিনীর পক্ষ থেকে জানান হয়েছে AI ডিভাইস পাহাড়, মরুভূমির সঙ্গে সমতল এলাকার হাইওয়েতে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে এই যন্ত্র একের পর এক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে। তারপরই অনুমোদন দেওয়া হয়।
শনিবার, টি-৯০ এবং টি-৭২ ট্যাঙ্ক এবং বিএমপি পদাতিক যুদ্ধের যান সহ শক্তিশালী ট্যাঙ্ক সহ সিন্ধু নদী পার হওয়ার জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর দ্বারা একটি বিশেষ মহড়া চালানো হয়েছিল।
ব্রিটিশ শাসনকালে তিনি দেশ ও বাঙালি জাতির মাথা উন্নত করেছিলেন। ব্রিটিশ শাসনের আধিপত্যের মধ্যেই এমন এক স্বদেশিয়ানার কীর্তি তিনি স্থাপন করেছিলেন যাকে আজও গর্বভরে স্মরণ করে তামাম ভারতবাসী।
পাকিস্তানের নাম না নিয়ে লেফটেন্যান্ট জেনারেল আউজলা বলেন, চ্যালেঞ্জ হল প্রতিবেশী দেশটি তার উদ্দেশ্য থেকে সরে আসেনি এবং বারবার পীর পাঞ্জালের উভয় দিকে সমস্যা তৈরি করছে।
মণিপুরের পুলিশ কমান্ডোদের বিরুদ্ধে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সমর্থন করার অভিযোগ আনা হয়েছিল। ব্যাটালিয়ন ও থানা থেকে দুই হাজারের বেশি প্রাণঘাতী অস্ত্র লুট করা হয়। মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে মণিপুরে মৌলবাদের মাধ্যমে নতুন উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর উদ্ভব হয়েছে।
দুটি বিতর্কিত পয়েন্ট হল ডেপসাং এবং ডেমচোক। এখানে চিন ও ভারতের সেনাবাহিনীর মধ্যে অচলাবস্থা অব্যাহত রয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনী দেপসাং এবং ডেমচোকে ঐতিহ্যবাহী পয়েন্টে টহল অধিকার পুনরুদ্ধার করার জন্য একটি দৃঢ় নীতি গ্রহণ করেছে।
প্রায় ৫০০ পর্যটক, যারা লাচুং এবং লাচেন উপত্যকায় ভ্রমণ করছিলেন, তারা পথে ভূমিধস এবং রাস্তা অবরোধের কারণে চুংথাং-এ আটকা পড়েছিলেন।
আত্মনির্ভর ভারতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভারতীয় সেনা বহিনীকে আরও শক্তিশালী করতে উদ্যোগ কেন্দ্রের। নেওয়া হয়েছে ৬টি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প।