আইকোর-র পৃষ্ঠপোষক এখন মন্ত্রী, তাঁকে ঘাড় ধরে জেলে ঢোকানো উচিত', এমপি এমএলএ আদালতে নাম না করে দলের নেতা তথা রাজ্যের কোন মন্ত্রীকে নিশানা করলেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ।
বেসরকারি সংস্থার রিপোর্টে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক মাসগুলিতে লাদাখসংলগ্ন পাওয়ার গ্রিডগুলির নেটওয়ার্কে হ্যাকারদের অনুপ্রবেশ লক্ষ্য করেছে তারা।
কোনও না কোনও বিষয় নিয়ে বিরোধীদের আক্রমণ করতে দেখা যায় অনুরাগকে। এছাড়া মন্ত্রক সম্পর্কে কথা বলতেও তাঁকে দেখা যায়। সরকারি বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও নিজের বক্তব্য রাখেন। কিন্তু, সম্প্রতি তাঁকে এমন এক অবতারে দেখা গিয়েছে যা আগে কখনও দেখা যায়নি। আর সেটা দেখে অবাক হয়ে গিয়েছেন অনেকেই। আসলে সামনে এসেছে তাঁর একটি প্রতিভা।
শত্রুঘ্ন সিনহা আরও বলেছেন, তাঁকে তৃণমূল কংগ্রেসে নিয়ে আসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিনের তাঁর বড় ভাই যশবন্ত সিনহা ও ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোর। তবে কী কারণে তিনি কংগ্রেস ছেড়েছেন তা নিয়ে অবশ্য মুখ খুলতে রাজি হননি।
'আমার বাবাকে যারা এরকম করেছে, তাঁদের শাস্তি চাই', সোমবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ঝালদা কাউন্সিলার হত্যাকাণ্ডে মুখ খুললেন তপন কান্দুর মেয়ে। 'পুলিশ মন্ত্রী চুপ কেন', সোমবার কাউন্সিলররাদের মার্ডার নিয়ে সোমবার বিধানসভায় বিজেপি এমএলএরা ওয়াকআউট করেন।
শনিবার ‘টক টু মেয়র’ অনুষ্ঠানে এক ব্যাক্তি ফোন করে করে বাসে অতিরিক্ত ভাড়া নিয়ে অভিযোগ জানান। তাকে দ্রুত স্থানীয় পুলিশ থানায় অভিযোগ জানানোর পরামর্শ দেন পরিবহন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
উত্তরপ্রদেশে গেরুয়া ঝড়ে বিরোধীরা ধরাশায়ী হওয়ার বিষয়টি দেখেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, "২০১৪ সালে নতুন ধারার প্রশাসন ও রাজনীতি চালু করেছিলেন। আর সেই বিষয় নিয়েই বরাবর কথা বলতেন তিনি। আমার মনে হয় তারই পরিণাম উত্তরপ্রদেশের এই নির্বাচনে জয়।"
সোমবার উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বসেন মোদী। সেখানেই স্থির হয় কেন্দ্রের বিশেষ দূত হিসেবে ইউক্রেন যাবেন মোদী সরকারের চার মন্ত্রী।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অজয় মিশ্র টেনির ভোট দিতে আসার ভিডিও নিয়ে ইতিমধ্যেই তোলপাড় হয়েছে নেটদুনিয়া। বেশ কয়েকটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে পুরোপুরি ঘিরে রেখেছে পুলিশ কর্মী ও আধাসামরিক বাহিনীর জওয়ানরা।
বিজেপি বিরোধী জোট এনডিএ-র কোনও ক্ষতি করতে পারবে না বলেই আত্মবিশ্বাস প্রকাশ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামদাস অটওয়ালে। তিনি বলেন যে উদ্ধবের শিবসেনা, কেসিআর-এর তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি (টিআরএস) এবং অন্যান্য দলগুলি জাতীয় স্তরে তৃতীয় ফ্রন্ট গঠনের জন্য একত্রিত হলেও, জাতীয় গণতান্ত্রিক জোটের জন্য তারা কোনও হুমকি নয়।