মঙ্গলবার রাত ১০টা পরে এসএসকেএম থেকে বের হন মুখ্যমন্ত্রী। হুইলচেয়ারে করেই হাসপাতাল থেকে বের হন তিনি। উঠে বসেন নিজের গাড়িতে। গাড়ি রওনা দেয় কালীঘাটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ির উদ্দেশে।
প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছিল মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীরা আপাতভাবে সুস্থ রয়েছেন। কিন্তু পরে সূত্র মারফত জানা যায় চোট পেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
রবিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইটারে শোক প্রকাশ করে লিখেছেন,'তাপস দাসের মৃত্যুর খবরে আমি শোকস্তব্ধ। বাপিদা বলেই পরিচিত ছিলেন উনি।'
দলীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে যে, আসন্ন সপ্তাহ থেকেই রাজ্যে ভোট প্রচারের কাজ শুরু করতে চলেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
‘সৌজন্যমূলক’ হলেও মমতা আর লালুপ্রসাদের আগামী সাক্ষাৎকারকে বেশ গুরুত্বপূর্ণ মনে করছে রাজনৈতিক মহল। দুজনের বিজেপি বিরোধী অবস্থান রাজনীতির ময়দানে যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে।
ঐতিহাসিকদের মতে, পশ্চিমবঙ্গ দিবসের তারিখটি মোটেই আনন্দের দিন নয়, বরং, বাংলারই অন্য একটি দুঃখজনক ইতিহাসের সাথে জড়িত। রাজ্যপালকে লেখা চিঠিতে এই কথা উল্লেখ করেই আজকের দিনে আনন্দ উদযাপন না করার অনুরোধ করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
গত কয়েক বছরে তৃণমূল কংগ্রেসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা হয়ে উঠেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর এখন দলে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ নেতা অভিষেকই।
২০১৯-এর পঞ্চায়েত নির্বাচনের বেপরোয়া সন্ত্রাস এখনও ভোলেনি রাজ্যের মানুষ। তারপর অনেক টালবাহানার পর রাজ্যে ফের পঞ্চায়েত নির্বাচন। কিন্তু, এবারও নির্বাচনী সন্ত্রাসে যে ছবি ধরা পড়ছে তাতে আরও বেশি করে আস্থা হারাল পুলিশ প্রশাসন।
প্রকাশিত হয়েছে পিছিয়ে পড়া জনজাতির জাতীয় কমিশনের রিপোর্ট। যার পোশাকি নাম ন্যাশনাল কমিশন ফর ব্যাকওয়ার্ড ক্লাসেস বা এনসিবিসি। এই রিপোর্টেই উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।
শুভেন্দু অধিকারী দেখিয়েছেন দুটি ভিডিওর অংশ। সেই দুটি অংশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখানো হয়েছে। বর্তমানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে প্রকাশিত হয়েছেন। আর, অতীতের ভিডিওতে তাঁকে দেখা যাচ্ছে, যখন তিনি ভারতের রেলমন্ত্রী ছিলেন।