পশ্চিমবঙ্গে দু’দিনের সফরে এলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।
বীরভূমের জেলা সংগঠনের ভার নিজের হাতেই রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে, জেলা সভাপতির পদ থেকে অনুব্রত মণ্ডলকে সরানো হয়নি।
বিজেপি বিরোধী দলগুলির সঙ্গে একের পর এক জরুরি বৈঠকে বসছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। তৃতীয় মোর্চা-র জন্য যতটা শক্তি দরকার, তার কতটা আয়ত্ত্বে আনতে পারবেন মমতা?
দলের বাকি সমস্ত তাবড় নেতাদের হাতে জেলার খুঁটিনাটি দেখভালের দায়িত্ব দিলেও মূল রাশ তাঁর অধীনেই রেখে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার কালীঘাটের বৈঠকে অনুব্রত মণ্ডলকে নিয়ে দল কোনও বিশেষ সিদ্ধান্ত নেবে কিনা, সেই দিকেই নজর রেখেছে রাজনৈতিক মহল।
‘নবীনজি-র আতিথেয়তায় আমি মুগ্ধ’, সংবাদমাধ্যমের সামনে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসায় মুখর হলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা।
বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর অর্পণ করা ধ্বজ উড়ল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের মাথায়। মন্দির কর্তৃপক্ষের কাছে অফুরান কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
মমতা বলেন যে মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক, মুখ্য সচিব প্রদীপ জেনা এবং কালেক্টর সমর্থ ভার্মাকে এই উদ্দেশ্যে নির্ধারিত জমি দেখানোর দায়িত্ব দিয়েছিলেন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবারও ফিরে যাচ্ছের অবস্থান বিক্ষোভের রাজনীতিতে। কেন্দ্রের বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে দুই দিনের ধর্নীয় বসছেন তিনি।
শুক্রবার কালীঘাটের দলীয় বৈঠক থেকে প্রায় ৮ মাস পর ভিন্ন সুর শোনা গেল তৃণমূল সুপ্রিমোর গলায়।
সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদবের সঙ্গে সাক্ষাতের পরেই বিজু জনতা দলের প্রধান নবীন পট্টনায়েকের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।