সোমবারের এই আলোচনা প্রস্তাবে রাজ্য-বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীরও হাজির থাকার সম্ভাবনা।
শুক্রবার তৃণমূলের তোলাবাজি, বিভিন্ন প্রকল্পে দুর্নীতির প্রতিবাদে রামপুরহাট শহরে মিছিল করে সিপিএম। মিছিল শেষে রামপুরহাট পাঁচমাথা মোড়ে পথসভা করেন সুজন চক্রবর্তী।
বৃহস্পতিবার মেদিনীপুরের একটি প্রশাসনিক সভায় এই নিয়ে মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের পাওনা টাকা দিচ্ছে না বলেও দাবি করেন তিনি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কেন সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হবে? ইতিমধ্যে কেন্দ্রের দ্বারা সংবাদমাধ্যম নিয়ন্ত্রীত হচ্ছে।”
বিবিসির অফিসে ইনকাম ট্যাক্স দফতরের 'সার্ভে'র কড়া ভাষায় নিন্দা করলেন মমতা। কেন্দ্রীয় সরকার সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পরিপন্থি বলেও দাবি করলেন তিনি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ৬টি বই প্রকাশ পেয়েছে বইমেলায়। বইগুলির চাহিদা ছিল বলেও জানিয়েছেন প্রকাশকরা।
বীরভূমের ময়ুরেশ্বরে বিজেপি নেতা শুভেন্দুর জনসভা। আক্রমণ অনুব্রত মণ্ডল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।
‘মুখ্যমন্ত্রী উত্তর না দিলে তিনি এই ঘটনায় জড়িত আছেন বলেই ধরে নেওয়া হবে,’ টুইট বার্তায় স্পষ্ট হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
এদিন বক্তব্য রাখতে গিয়ে মমতা বলেন হাওড়ায় শিল্পে জোয়ার এসেছে। শুধু এই জেলাতেই ৫০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। ৬৭ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান ইতিমধ্যেই হয়েছে।
রাজ্য সরকার কোন কোন ক্ষেত্রে, বিশেষ সাফল্য পায়নি, তার উল্লেখ ছিল রাজ্যপালের ভাষণে। কিন্তু, কেন সেই সাফল্য আসেনি ? সেই কারণ হিসেবে রাজ্যপালের বক্তব্যে দায়ী করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বঞ্চনাকেই!