মহাকাশ ভ্রমণ এখন অনেকেরই শখে পরিণত হয়েছে। এবার এই শখের ভ্রমণে সামিল হলেন এক ভারতীয় পাইলট। এই ঘটনায় ফের বিশ্বে ভারতের নাম উজ্জ্বল হল।
রিমোট সেন্সিং স্যাটেলাইট থেকে তোলা এই ছবিতে, অযোধ্যায় ২.৭ একর জুড়ে বিস্তৃত রাম জন্মভূমি সাইটটি দেখা যায়। অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরির এই ছবিটি গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর ইসরো তুলেছিল।
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফট ল্যান্ডিং করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। এই সাফল্যের পরে, চাঁদে নরম অবতরণ করে ভারত বিশ্বের চতুর্থ দেশ হয়ে উঠেছে। এর আগে, আরও তিনটি দেশও একই ধরণের সাফল্য পেয়েছিল।
এই লিকেজের পর নাসা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছে। অ্যামোনিয়া বিপজ্জনক এবং বিষাক্ত, তাই মহাকাশচারীদের স্পেসওয়াক করার সময় অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
আদিত্য এল ১ মিশন, ইরসোর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। এই প্রকল্পের বাজেট প্রায় ৪০০ কোটি টাকা বলেই সূত্রের খবর। শনিবার লঞ্চের প্রস্তুতি তুঙ্গে।
২০১৯ সালে চন্দ্রযান-২ চাঁদের যে জায়গায় ভেঙে পড়েছিল, সে জায়গারও নামকরণ করলেন তিনি। সেই জায়গার নামকরণ হল তেরঙ্গা।
চন্দ্রযান ৩-এর উৎক্ষেপণের পরেই টুইটারে শুভেচ্ছা জানান মোদী। তিনি লেখেন এই মুহুর্ত প্রত্যেক ভারতীয়ের জন্য গৌরবের। এই মুহুর্তের জন্য বছরের পর বছর অপেক্ষা করে রয়েছেন ভারতীয়রা।
চন্দ্রযান-৩ মিশন, যা ১২ থেকে ১৯ জুলাইয়ের মধ্যে চালু হতে চলেছে, এটি হবে চাঁদে মহাকাশযান অবতরণ করার জন্য ভারতের দ্বিতীয় প্রচেষ্টা।
এছাড়াও এই দিন একাধিক বিষয় চুক্তি সাক্ষরিত হয়েছে। তবে মহাকাশ গবেষণা নিয়ে সাক্ষরিত যুগান্তকারী চুক্তির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বলে জানিয়েছেন মার্কিন কর্তা।
চন্দ্রযান-৩ মিশনটি চন্দ্রের রেগোলিথ, চন্দ্র ভূকম্পনবিদ্যা এবং চন্দ্র পৃষ্ঠের প্লাজমার তাপ-ভৌত বৈশিষ্ট্য এবং অবতরণ স্থানের আশেপাশে মৌলিক গঠন সম্পর্কে তথ্য নেওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র বহন করবে।