চৌসা প্লান্ট শুরু থেকেই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে। বুধবার কৃষক ও পুলিশের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়। শত শত বিক্ষুব্ধ গ্রামবাসী প্ল্যান্টের প্রধান গেটে হামলা চালিয়ে তা ভাঙচুর করে।
ঘটনা চলাকালীন শিশুটিকে মারতে মারতে সেই কাণ্ডের ভিডিওগ্রাফিও করেন অভিযুক্ত কৃষ্ণ। সেই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পরেই বিষয়টি জানাজানি হয়।
নিরাপত্তারক্ষীদের বিরুদ্ধে প্রথমে মারামারি শুরু করার অভিযোগ তুলেছেন ছাত্ররা। তিনি বলেন, এই লড়াইয়ে অনেক ছাত্র আহত হয়, পরে বাকি ছাত্রদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে এবং হট্টগোল শুরু হয়।
চাকরি দেওয়ার নামে টাকা তোলার অভিযোগে কোচবিহারে তৃণমূল নেতাদের নামে পোস্টার। রবীন্দ্রনাথ ঘোষ ও কল্যাণী পোদ্দারের নামে পোস্টার। মারধর করার হুঁশিয়ারি।
নবি মহম্মদ নিয়ে মন্তব্য করায় হায়দ্রাবাদের ছাত্রকে মারধর করা হয়। 'আল্লাহ হু আকবর' স্লোগান দিতে বাধ্য করা হয়েছে। সমস্ত অভিযুক্তকে বরখাস্ত, এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।
কলকাতা সংলগ্ন রাজাহাটে আবারও বেআব্রু হল মহিলা। বিষ্ণুপুর ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় এক মহিলার শ্লীলতাহানি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় অভিযোগের তীর স্থানীয় তৃণমূল নেতা ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে।
গুরুগ্রাম পুলিশ অন্তত এক ডজন লোকের বিরুদ্ধে মসজিদ ভাঙচুর এবং সেখানকার লোকদের উপর হামলার অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে। এফআইআরে বলা হয়েছে, বুধবার সন্ধ্যায় গুরুগ্রামের ভোরা কালান এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে।
মদ্যপ অবস্থায় বান্ধবীর বাড়িতে পৌঁছে তাকে প্রচণ্ড মারধর করেছিলেন হরিদেবপুরের নিহত যুবক অয়ন মণ্ডল। কীভাবে মগরাহাটে পৌঁছল তাঁর মৃতদেহ?
২৭ বছর বয়সী এক চিকিৎসকের অস্বাভাবিক মৃত্যুর তদন্তে নেমে রীতিমত মাথায় হাত তদন্তকারীদের। কারণে তাঁদের অবস্থা অনেকটা কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে কেউটে পাওয়ার মত। তদন্তকারীদের দাবি, প্রতিহিংসা পুরণ করার জন্যই ২৭ বছরের চিকিৎসকরে হত্যা করেছে তার প্রেমিকা।I
বাসে উঠে ড্রাইভার বা প্যাসেঞ্জেরদের সাথে বচসা আমাদের এখানে নিত্যদিনের গল্প। বাস ধীরে চালানোর জন্য হোক বা প্যাসেঞ্জের বেশি তোলার জন্য। পাবলিক বাসের প্যাসেন্জাররা কোনো ভাবেই কন্ডাকটর বা চালককে কটাক্ষ করতে ছাড়েন না। কন্ডাক্টর - প্যাসেঞ্জের এই সম্পর্ক একেবারে আদি অকৃত্রিম। কিন্তু বাস কন্ডাক্টরের সাথে এবার রীতিমতো হাতাহাতিতে জড়ালেন প্যাসেঞ্জেররূপী এক পুলিশ। ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের। রাজধানী ভোপালের পুলিশ হেডকোয়াটার থেকে সকাল ১০ নাগাদ বাসে উঠেছিলেন এক এনসিসি ক্যাডেট। তিনি যতদূর যাবেন তাতে টিকিটের ভাড়া হয় ১৫ টাকা। কিন্তু পুলিশটি আবদার করে বসে সে ১০ টাকার এক পয়সাও বেশি দেবে না। কি অন্যায় আবদার। এইরকম আবদার কন্ডাক্টরই বা মানবেন কেন? বেশ লাগলো হাতাহাতি।