বৃহস্পতিবার মেদিনীপুরের একটি প্রশাসনিক সভায় এই নিয়ে মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের পাওনা টাকা দিচ্ছে না বলেও দাবি করেন তিনি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “কেন সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া হবে? ইতিমধ্যে কেন্দ্রের দ্বারা সংবাদমাধ্যম নিয়ন্ত্রীত হচ্ছে।”
সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডিলিট প্রদান করেছে। ডিলিট পেয়ে মমতা বলেছেন, সংবিধান রক্ষাই তাঁর গুরুদায়িত্ব।
সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এই সম্মান পেয়ে আল্পুত মুখ্যমন্ত্রী। এই সম্মান তিনি সাধারণ মানুষকে উৎসর্গ করলেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
শেয়ার বাজারের পতন রুখতে টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের তীব্র বিরোধীতা করলেন বিজেপি বিধায়ক। এমনকী মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের ভিত্তিতে শ্বেতপত্র পেশ করার দাবিও করেছেন তিনি।
নয়া আয়কর স্ল্যাব নিয়েও তীব্র কটাক্ষ করলেন তিনি। এই নতুন কর কাঠামোতে যে আদতে সাধারণ মানুষের লোকসান সে বিষয় তথ্যও পেশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে এটাই শেষ বাজেট। ভোটমূখী বাজেট যে খানিকটা 'জনমোহিনী' হবে সে বিষয় আগেই আঁচ করা গিয়েছিল। কিন্তু এই বাজেটকে গরিব-মধ্যবিত্তের স্বার্থের বিরোধী বলে উল্লেখ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তাঁর উপস্থিতির সমস্ত ব্যবস্থা স্বচ্ছল রাখতে রবিবার সকাল থেকেই জোর কদমে শুরু হয়ে গেছে প্রশাসনিক প্রস্তুতি। তৈরি করা হয়েছে অস্থায়ী হ্যালিপ্যাড।
এই প্রসঙ্গে সরাসরি কোনও মন্তব্য না করলেও অমর্ত্য সেনের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়,'তাঁর উপদেশ আমাদের কাছে আদেশ।'
“রাজ্যের সরকার একটি রাজনৈতিক দল দ্বারা পরিচালিত, কেন্দ্রের সরকার আরেকটি রাজনৈতিক দল দ্বারা পরিচালিত। কিন্তু প্রত্যেকেরই লক্ষ্য হওয়া উচিত মানুষের উন্নয়ন,” আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মঞ্চে দাঁড়িয়ে ঐক্যের বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর।