এই লাইনগুলির ভিত্তিপ্রস্তরও প্রধানমন্ত্রী ২০১৫ সালে স্থাপন করেছিলেন। মেট্রো লাইন ২এ দহিসার ই এবং ডিএন নগর (ইয়েলো লাইন) সংযোগকারী প্রায় ১৮.৬ কিলোমিটার দীর্ঘ।
আপাতত দিনে মাত্র ৬টি করে ট্রেন চালানো হলেও পরবর্তী সময়ে ধীরে ধীরে যাত্রীদের চাহিদা পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজন মতো বাড়ানো হবে পারপেল লাইনের মেট্রোর সংখ্যা। তখন পাঁচদিনের বদলের দিনের সংখ্যাও বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারে কর্তৃপক্ষ।
শহরমুখী এই ভিড়ের কথা মাথায় রেখেই রবিবারও স্বাভাবিক ছন্দে মেট্রো চালানোর সিদ্ধান্ত কলকাতা মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের। এই দিনই ব্লু লাইন অর্থাৎ দক্ষিণেশ্বর-কবি সুভাষ লাইনেও মেট্রো পরিষেবা চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এবার বর্ষ বিদায়ের রাত ৩১ ডিসেম্বের রাতের জন্য বাস বা ট্রেন বা মেট্রোর কোনও বিশেষ ব্যবস্থা নেই। অ্যাপ ক্যাব বা ট্যাক্সি ভরসা বাড়ি ফেরার জন্য।
প্রধানমন্ত্রী মোদী জোকা-তারাতলা প্রসারিত উদ্বোধন করবেন এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন এবং বিভিন্ন রেল প্রকল্প উদ্বোধন করবেন। এছাড়া হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ফ্ল্যাগ অফ করবেন
সপ্তাহের ব্যস্ত দিনে দীর্ঘক্ষণ পরিষেবা বন্ধ থাকায় চরম ভোগান্তিতে পরেন যাত্রীরা। অবশেষে ৪৫ মিনিট পরে ধীরে ধীরে ফের স্বাভাবিক হওয়ার পথে মেট্রো পরিষেবা।
মেট্রো রেলের তরফ থেকে বদল হওয়া সময়সূচী নিশ্চিত করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। শহর থেকে শহরতলি অবদি মানুষের আনন্দে যাতে ভাঁটা না পড়ে, তার জন্য সর্বোতভাবে প্রস্তুত থাকছে পরিষেবা।
এর আগে পূর্বাঞ্চলীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ব্যস্ত হয়ে পড়ার দরুন উদ্বোধন হয়নি জোকা-তারাতলা মেট্রোর। এবার প্রধানমন্ত্রী মোদীর হাত ধরে যাত্রা সূচনার সম্ভাবনা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের মতো মেট্রোর ক্ষেত্রে সারা দেশ জুড়ে বিশাল মাপের উদযাপনের আয়োজন করা হচ্ছে না। ঢাকা ও তৎসংলগ্ন এলাকাগুলির ভেতরেই এই পরিষেবা চালুর আয়োজন সীমাবদ্ধ থাকছে।
কলকাতা মেট্রোয় নয়া বদল। এবার দেড় মিনিট ছাড়া ছাড়াই পাওয়া যাবে মেট্রো। অত্যাধুনিক সিগন্যালিং সিস্টেম ব্যবহার করে কলকাতা বাসীকে এমন পরিষেবা দেবার পরিকল্পনা করছে মেট্রোভবন।