মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, বিমানটি সৌদি আরব থেকে নিকারাগুয়া যাচ্ছিল এবং এতে ৩০০ জনেরও বেশি ভারতীয় যাত্রী ছিলেন। এই যাত্রীদের মধ্যে কয়েকজনকে অবৈধ অভিবাসী বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
লোকাল ট্রেনে যেভাবে ঝুঁকি নিয়ে লাইন পারাপার করা হয়, মেট্রো স্টেশনেও একই কায়দায় লাইন পারাপার করে অন্য প্ল্যাটফর্মে উঠতে গিয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের ওই ব্যক্তি।
চলতি সপ্তাহের শনি ও রবিবার শিয়ালদহ এবং হাওড়া, উভয় শাখাতেই একগুচ্ছ ট্রেন বাতিল করে দিয়েছে রেল। যাত্রীদের কাছে ক্ষমা চেয়ে এই বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার অর্থাৎ পঞ্চমীর দিনে শুধুমাত্র দমদম স্টেশনে যাত্রী সংখ্যা ছিল ৮০ হাজারেরও বেশি। দ্বিতীয় স্থানে ছিল এসপ্ল্যানেড।
স্টেশন মাস্টার দ্রুত ইউপি নাগেরকয়েল-মুম্বাই সিএসএমটি এক্সপ্রেসের লোকো পাইলটের সাথে যোগাযোগ করেন এবং পাথরটি সরানো পর্যন্ত ট্রেনটি আটকে রাখা হয়।
সকলের সামনে শৌচাগারের দরজা খুলে যেতেই যাত্রীদের চক্ষু স্থির! দেখা গেছে, মহিলা যাত্রী সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় বসে রয়েছেন পুরুষ যাত্রীর কোলের ওপর।
৬০ জনের বেশি যাত্রী নিয়ে বাসটি ভান্ডারিয়া উপ-জেলা থেকে দক্ষিণ-পশ্চিম বিভাগীয় সদর দপ্তর বরিশাল যাওয়ার সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে। গতিবেগ বেশি থাকায় বাসটি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। পরে পুকুরে পড়ে যায়।
গোটা ঘটনার খবর যায় আরপিএফ অর্থাৎ রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্সের এএসআই মান সিংয়ের কানে। দ্রুত ছুটে আসেন তিনি। খোঁজ করতে থাকেন হুইল চেয়ারের।
স্থানীয় অঞ্চল প্রধান আবদুল গণা লুকপাদা জানিয়েছেন, যাঁরা ডুবে গেছেন, তাঁদের বেশিরভাগই সম্পর্কে পাশাপাশি গ্রামের আত্মীয় হন, এঁরা সবাই একসঙ্গে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে গিয়েছিলেন।
ইন্টারলকিং সিস্টেম সেফটি মেকানিজমকে বোঝায় যা রেলওয়ে জংশন, স্টেশন এবং সিগন্যালিং পয়েন্টে ট্রেন চলাচলের নিরাপদ ও দক্ষ অপারেশন নিশ্চিত করে।