২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে রাহুলের এই সফর কংগ্রেস সংগঠনে কতটা প্রাণ নিয়ে আসে তা কেবল নির্বাচনী ফলাফলই বলে দেবে। ফলাফল ছাড়াও রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এটাকে কংগ্রেস সংগঠনকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা হিসেবে দেখছেন।
রাহুল গান্ধী, ভারত জোড়ো যাত্রা, ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা, কংগ্রেস, Bharat Jodo Nyay Yatra, Bharat Jodo Yatra, congress, Rahul Gandhi,
মণিপুর সরকার অনুমতি না দেওয়ার বিষয়ে কেসি ভেনুগোপাল বলেন, মণিপুর সরকারের এই সিদ্ধান্ত দুর্ভাগ্যজনক। এক সপ্তাহ আগে অনুমতি চেয়ে মুখ্যসচিবকে চিঠি দিয়েছিলেন মণিপুর কংগ্রেস সভাপতি।
জয়রাম রমেশ বলেছেন, দলের সমস্ত সাধারণ সম্পাদক, ইনচার্জ, প্রদেশ কমিটির প্রধান,দলের শীর্ষ স্থানীয় নেতাদের নিয়ে বৈঠকে ঠিক করা হয়েছে।
দেখা গেছে যে সংসদের বাইরে বিরোধী সাংসদদের মধ্যে জগদীপ ধনখরের শারীরিক ভাষা নিয়ে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় মজা করছেন এবং অন্যান্য সাংসদরা সেই অঙ্গভঙ্গি দেখে হাসছেন।
২০১৮ সালের ৪ অগাস্ট, ভারতীয় জনতা পার্টির নেতা বিজয় মিশ্র একটি অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। সেখানে তিনি অভিযোগ করেছিলেন, রাহুল গান্ধী বিজেপি নেতা অমিত শাহের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য করেছে।
বিজেপি যখন শিবরাজ সিং চৌহানকে গত নির্বাচনের মতো 'জন আশির্বাদ যাত্রা'র নেতৃত্ব দিতে দেয়নি, তখন পরিবর্তনের জল্পনা আরও জোরালো হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী হয়েও তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী ঘোষণা না করে এসব জল্পনাকে আরও জোর দেয় দলীয় হাইকমান্ড।
রাজস্থানে ভোট প্রচারের সময় বা়ড়মের একটি একটি জনসভায় রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে নিশানা করেছিলেন। সেই সময়ই তিনি আপত্তিকর মন্তব্য করেন।
নাম না নিয়ে রাহুল বলেন, আমাদের ছেলেরা বিশ্বকাপ ট্রফি জিততে পারত, কিন্তু শেষ মুহূর্তে অপয়া গিয়ে ম্যাচ হারিয়েছে। রাহুল জালোরে একটি জনসভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন। তখন ভিড়ের কিছু লোক অপয়া-অপয়া বলে চিৎকার করতে থাকে। যার উপর রাহুল এই মন্তব্য করেন।
এই বিবৃতিতে বলা হয়েছে রাহুল গান্ধী রাজস্থানের বুন্দিতে একটি সমাবেশে ভাষণ দিচ্ছিলেন। সেই সময়ই তিনি কটাক্ষ করে বলেছিলেন