সোমবার সকালবেলা ‘ব্যস্ত’ থাকার কারণে বিকালে ইডির দফতরে হাজিরা দিয়েছিলেন কৌস্তুভ। এদিন বিকেল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত তাঁকে একটানা ম্যারাথন জেরা করা হয়।
নজর দেবের দিকে। বাঙালির প্রাণের অভিনেতা ও গর্বের পরিচালকের তৈরি নায়কের রিমেকে কেমন নিজেকে মানিয়ে নেন দেব, সেদিকেই নজর থাকবে বাংলা দর্শকদের।
মণীষা কৈলারা, রবিনা টন্ডন থেকে করিশ্মা কাপুর- কেউ পাশে ছিলেন না। এমনকী, তাঁর পরিবরের কোনও সদস্যও সাহায্য করেনি।
সল্লু মিঞার প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে খবরে এলেন রাহুল রায়। বললেন, ‘আমি বলব সলমন খান পরোপকারী। আমার জন্য মহান মানুষ।’
কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের পাশেই রয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদ। শতাব্দী প্রাচীন এই মন্দিরের মধ্যে একটি শিবলিঙ্গ রয়েছে বলে দাবি হিন্দু পক্ষের। সেটির কার্বন ডেটিং পরীক্ষার আর্জি আদালতের।
ভোটের দিন থেকেই শুরু হয়েছে ব্যালটের অবমাননা। কোথায় জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল ব্যালট বাক্স। কোথাও আবার ফেলে দেওয়া হয়েছিল। আর গণনার দিন তো সব কিছু চাড়িয়ে গেল।
মোদী পদবী মামলায় রায় ঘোষণায় গুজরাট হাইকোর্ট বলেছে, 'আদেশটি ন্যায্য, যথাযথ, আইনগত। ' দোষী সাব্যস্ত থাকার আবেদন প্রত্যাখ্যান করায় রাহুল গান্ধীর প্রতি কোনও অবিচার করা হবে না।
১৯২৫ সালেই প্রথম বিধানচন্দ্র ভোটে দাঁটিয়েছিলেন ব্যারাকপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে। তিনি কাকে হারিয়েছিলেন জানলে অবাক হতে হয়। হারিয়েছিলেন ‘দ্য গ্র্যান্ড ওল্ড ম্যান অফ বেঙ্গল’কে। যিনি বাঙালির কাছে রাষ্ট্রগুরু
মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের দাবি এই নিয়ম দেশে সমান সুরক্ষার নিশ্চয়তা দেয় না। প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস সহ ছয়জন রক্ষণশীল বিচারপতিই ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়ে এই প্রক্রিয়া বন্ধ করার রায় দিয়েছেন।
ডক্টর বিধানচন্দ্র রায়- স্বাধীন ভারতে পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। বলতে গেলে স্বাধীন ভারতের বাংলার রূপকার হিসাবে তাঁকে আজও স্মরণ করা হয়। একজন প্রশাসনিক প্রধান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারিও চালিয়ে গিয়েছিলেন বিধানচন্দ্র রায়।