পুঞ্চে হামলার ঘটনায় তিন জন জঙ্গিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তিন জনের এক জন হল ইলিয়াস। প্রাক্তন পাকিস্তানি সেনা কমান্ডো।
হামলার মাস্টারমাইন্ড আবু হামজা বলে জানা গেছেয এই ব্যক্তি সীমান্ত জেলা রাজৌরি-পুঞ্চে হামলার ঘটনার ব্লুপ্রিন্ট তৈরি করেছিল। হামলায় আরও ক্ষয়ক্ষতি করার লক্ষ্যে স্টিল বুলেট ব্যবহার করা হয়েছে। তবে এ ঘটনার দায় এখনো কোনো সংগঠন নেয়নি।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে যুক্ত সূত্রের খবর, সাম্প্রতিক অতীতে কুলগাম এলাকায় লস্কর-ই-তৈয়বা জঙ্গি জুনায়েদ আহমেদ বাটের গতিবিধি দেখা গেছে। জঙ্গি জুনায়েদ আহমেদ সাম্প্রতিক সময়ে নিজ এলাকা ঘিরে আলোড়ন বাড়িয়েছে।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, লস্করের তিন থেকে চারজন জঙ্গি সাম্বা সেক্টরে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করতে পারে। এই সমস্ত জঙ্গিরা পরিবেশ নষ্ট করতে পাকিস্তানি রেঞ্জার্সের সহায়তায় অনুপ্রবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ায় অজ্ঞাত বন্দুকধারীদের হামলা! খতম করা হল লস্কর ই তইবা জঙ্গি সংগঠনের নিয়োগ-কর্তা হাবিবুল্লাহ-কে।
বিবৃতিতে ইজরায়েল বলেছে, মুম্বই হামলার ১৫তম বার্ষিকী উপলক্ষে ইজরায়েল লস্কর-ই-তৈবাকে জঙ্গি সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছে।
নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে এনকাউন্টারে লস্কর-ই-তৈয়বার ৫ জঙ্গি নিহত হয়েছে। কুলগামের সামনু এলাকায় জঙ্গিদের বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বাহিনীর যৌথ অভিযান দ্বিতীয় দিনের মতো অব্যাহত রয়েছে।
আকরাম গাজী ছিল এলইটি-র শীর্ষ জঙ্গিদের একজন। সে দীর্ঘদিন ধরে জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল। লস্কর রিক্রুটমেন্ট সেলের নেতৃত্ব দেয় দীর্ঘদিন ধরে।
ভারত-বিরোধী জঙ্গি কার্যকলাপের জন্য ‘ওয়ান্টেড’ ছিলেন রিয়াজ আহমেদ। মসজিদ চত্বরের অন্দরেই তাঁকে খুন করে দেয় অজানা আততায়ীরা। পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরে রাজধানী মুজাফফরাবাদ থেকে ১৩০ কিলোমিটার দক্ষিণে রাওয়ালকোটের একটি মসজিদে এই ঘটনা ঘটেছে।
২০১৯ সালে ভারতীয় সেনাবাহিনীর গাড়িতে মারাত্মক হামলার পর ২০২৩ সালে ফের সংবাদের শিরোনামে উঠে এল কাশ্মীরের পুলওয়ামা। ২০ অগাস্ট সারাদিন জুড়ে গোলাগুলি চলার পর ২১ তারিখেও তল্লাশি অভিযান জারি রয়েছে।