বিজেপির পরিবর্তে বিরোধী দল কংগ্রেসের দিকেই মানুষের ঝোঁক বেশি দেখা গেছে। যেখানে ৩৮.৩% লোক বিজেপিকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছে, ৪০.৪% কংগ্রেসের সমর্থনে এবং ১৬.৪% JDS-এর পক্ষে দেখা গেছে।
গোটা তথ্যই জাল ও ভুয়ো। কারণ বাস্তবে তথাকথিত সমীক্ষাটি আসলে করাই হয়নি এবং কন্নড় প্রভাতে প্রকাশিতও হয়নি। তবু কন্নড়প্রভার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার জন্যই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই জাল তথ্য সম্প্রচার করা হচ্ছে।
বিবিসির হিন্দি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে স্পষ্টই বলা হয়েছে, বহু সময় ধরে সাংবাদিকদের কাজ করতে দেওয়া হয়নি। আয়কর বিভাগের কর্মীরা এবং পুলিশ তাঁদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন।
এই সংবাদ সংস্থার কর দেওয়ার একাধিক নথিপত্রে গুরুত্বপূর্ণ অসঙ্গতি ধরা পড়েছে বলে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
এটা জানেন কি বছরে ঠিক কতবার যৌনমিলনে লিপ্ত হলে দাম্পত্য সুখের হয়। সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য, যেখানে গোটা বছরের হিসেবটা একেবারেই আলাদা। তবে এর সঙ্গে দারুণ যোগ রয়েছে সুখী দাম্পত্যের।
বিরোধী দলগুলি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে জাত শুমারির দাবি জানিয়ে আসছে। যদিও কেন্দ্রের মোদী সরকার তা অস্বীকার করে আসছে। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রাই লোকসভায় বেশ কয়েকবার এই ধরনের আদমশুমারির কথা অস্বীকার করেছেন।
মধ্যপ্রদেশের ক্ষমতা ও সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত সূত্র বলছে, সংগঠনের সমীক্ষার পর আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল সংখ্যক বসা বিধায়কের টিকিট পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়েছে।
মথুরার সিনিয়র সিভিল জজ বিভাগের বিচারক সোনিকা ভার্মা ২০ জানুয়ারির মধ্যে সমীক্ষা চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন। বাদী বিষ্ণু গুপ্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমিনের কাছে প্রতিবেদনও চেয়েছে আদালত।
সম্প্রতি ভারতীয় মুসলিম মহিলা আন্দোলন পরিষদ থেকে সারা দেশ্বব্যাপী এক সমীক্ষা করা হয়। এই সমীক্ষার রিপোর্ট বলছে যে বহুবিবাহে থাকা মহিলারা যে মানসিক পীড়ার মধ্যে দিয়ে যান তা অবর্ণনীয়।
দক্ষিণ গুজরাটে ৩৫টি বিধানসভা আসন রয়েছে। এখানে বিজেপির ভোট শেয়ার ৪৮ শতাংশ, কংগ্রেসের ২৩ শতাংশ, AAP-এর ২৭ শতাংশ এবং অন্যদের ভোট শেয়ার ২ শতাংশ বলে অনুমান করা হয়েছে।