রবিবার সংবাদ শিরোনামে আসে তৃণমূলের দুই দুঁদে নেতা ফিরহাদ হাকিম ও মদন মিত্রের বাড়িতে সিবিআই হানার খবর।
সিবিআই তল্লাশির চলাকালীনই ফিরহাদের বাড়ির বাইরে জড়ো হতে শুরু করেছেন তাঁর অনুগামীরা। চলছে বিক্ষোভ, দেওয়া হচ্ছে শ্লোগান।
সোমবার তৃণমূলের অবস্থান বিক্ষোভের প্রথম দিনেই কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিং পাল্টা হুঁশিয়রি দিয়েছে বাংলার শাসকদলকে।
বিআই সূত্রের খবর, পানিহাটি, কামারহাটি, উত্তর দমদম-সহ যেকটি পুরসভায় অভিযান চালানো হয়েছিল তাদের কর্মী ও আধিকারিকদের তলব করা হয়েছে। সূত্রের খবর সংশ্লিষ্ট দের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে, তাদের বয়ানও রেকর্ড করা হবে।
আদালতের পর্যবেক্ষণ গত বছর ২৭ সেপ্টেম্বর সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এক বছর হতে চলল, কিন্তু এখনও পর্যন্ত সিবিআই কোনও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করেনি।
সোমবার নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মানিক ভট্টাচার্যের মামলার বিষয়ে তদন্তে অগ্রগতির কথা জানতে চান সিবিআই -আইনজীবীর কাছে। এদিনই দুপুর ২টোর মধ্যে আদালতে রিপোর্ট পেশ করতে নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়।
একদা বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রত মণ্ডল এক বছরেরও বেশি সময় ধরে সিবিআই হেফাজতে। বারবার জামিনের আর্জি জানালেও, স্বস্তি পাচ্ছেন না এই প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা।
একটি স্তম্ভ যদি স্কুল সার্ভিস কমিশন বা এসএসসি হয়, অন্যটি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। এই বক্তব্য শোনার পরই পুরসভা দুর্নীতি প্রসঙ্গে বুর্জ খালিফার উপমা উঠে আসে।
সোমবার সিবিআই আইনজীবী বিল্লোদল ভট্টাচার্য আদালতে উপস্থিত হয়ে প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে প্রথম থেকেই পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে কোনঠাসা করতে শুরু করে।
আদালতে সওয়াল জবাবের সময় সিবিআই দাবি করে, প্রাক্তন মন্ত্রীর নাকতলার বাড়ি ছিল হাইসিক্যুউরিটি জোন। সেখানে ঢোকার আগে রেজিস্টারে নাম লিখে ঢুকতে হয়।