কেন্দ্রের এই পদক্ষেপে হতাশ দেশের LGBTQ+ সম্প্রদায়ের মানুষ। সরকারের বিরোধিতাকে উপেক্ষা করে বহু LGBTQ+ সম্প্রদায়ের যুগল ইতিমধ্যেই বিয়ে করেছেন।
দেশে যখন রক্তের চাহিদা বিপুল, সেই সময়ে দাঁড়িয়ে একটা বিরাট অংশের জনতা রক্ত দিতে চেয়েও দিতে পারেননা, শুধুমাত্র নিয়মের গেড়োর কারণে।
শীর্ষ আদালত বলেছে যে সম্পদের ন্যায়সঙ্গত বন্টন অর্জনের চেষ্টা করে ভারতের নাগরিককে সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা সুপ্রিম কোর্টের দায়িত্ব। এজন্য সংবিধানের 'প্রস্তাবনার প্রতিশ্রুতি' অর্জনে দুর্নীতি একটি বড় বাধা।
কলকাতা হাই কোর্টের ১৯১১ জনের চাকরি বাতিলের সিদ্ধান্তের পরই, প্যানেলে ওয়েটিং লিস্টে থাকা প্রার্থীদের জন্য নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করার কথা ভাবে স্কুল সার্ভিস কমিশন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনারের সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নিয়োগের জন্য সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছিল। এই গত শুনানির সময় সুপ্রিম কোর্ট তার সিদ্ধান্ত সংরক্ষণ করে।
শুনানির সময়, অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল ঐশ্বর্য ভাটি বেঞ্চকে বলেছিলেন যে NBE এবং MCC ১৫ জুলাই থেকে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া শুরু করবে। এ জন্য ১১ আগস্টের সময়সীমা অপেক্ষা করা হবে না।
ঠাকরে গোষ্ঠীর পক্ষে হাজির হয়ে সিনিয়র আইনজীবী কপিল সিবাল গোটা বিষয়টি প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়কে জানিয়েছেন। তার সঙ্গে বিচারপতি কৃষ্ণ মুরারি এবং বিচারপতি পি.এস. মঙ্গলবার বিষয়টি উল্লেখ করেন।
গুজরাট সরকারের পক্ষে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা আদালতে হাজির হয়ে বেঞ্চকে বলেছিলেন যে আমরা অপরাধীদের ফাঁসি নিশ্চিত করার জন্য আন্তরিকভাব চেষ্টা করব।
সিনিয়র আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি প্রধান বিচারপতি নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের সামনে ঠাকরে-নেতৃত্বাধীন গোষ্ঠীর আবেদনের প্রাথমিক তালিকার জন্য বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। যদিও প্রধান বিচারপতি সোমবার এই বিষয়ে কোনো আদেশ দিতে অস্বীকার করেন।
আদানি ইস্যুতে কিছুটা হলেও সমস্যা বাড়ল সুপ্রিম কোর্টের। কারণ কেন্দ্রের মুখ বন্ধ খামে দেওয়া পরামর্শ গ্রহণ করল না সুপ্রিম কোর্ট।