সোমবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সূর্যকান্ত ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্যের আবেদনের ভিত্তিতে শুনানি হতে পারে। উপাচার্য নিয়োগ মামলায় হাইকোর্টে ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য।
১৬ থেকে ১৮ বছর বয়সের মধ্যে যৌন সম্পর্ক অনেক ক্ষেত্রেই নারী-পুরুষ, উভয়ের সম্মতিতে হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে সেই বিষয়টিকে কেন ‘ধর্ষণ’ বলে ধরা হবে! এই বিষয়েই দায়ের হয়েছে জনস্বার্থ মামলা।
গত বছরের এপ্রিলে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্ট থেকে জামিন পান আরজেডি সুপ্রিমো। ২০২২ সালের ৩০ এপ্রিল তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান। পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত ডোরান্ডা ট্রেজারি মামলায় তিনি প্রায় তিন বছর জেলে ছিলেন।
আদালত ২০০২ সালের গুজরাট দাঙ্গার সময় তিনটি গণধর্ষণ এবং ১৪টি হত্যার জঘন্য অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়া সত্ত্বেও গত আগস্টে ১১ জন দোষীর মুক্তিকে চ্যালেঞ্জ করে জনস্বার্থ মামলা (পিআইএল) সহ ভিকটিম বিলকিস বানোর দায়ের করা একটি আবেদনের শুনানি করছিল।
একজন মহিলাকে ব্যাভিচারিনী বলা উপযুক্ত নয়, এর পরিবর্তে বলা যেতে পারে যে নারী বিবাহের বাইরেও যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছে।
অভিযুক্তদের একজন সাড়ে ১৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে হেফাজতে এবং অন্যজন ২০ বছর ধরে কারাগারে রয়েছে। এই আবেদনে, সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্টভাবে বলেছে যে আপিলকারীদের নির্দিষ্ট ভূমিকা বিবেচনায় রেখে আমরা এই পর্যায়ে তাদের জামিনে মুক্তি দিতে আগ্রহী নই।
সিজেআই ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন, তদন্ত ছাড়াও এই কমিটি অন্যান্য বিষয়ও খতিয়ে দেখবে। এই সময়ে, রাজ্য সরকার মামলাগুলির তদন্তের জন্য জেলা পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে একটি বিশেষ তদন্ত দল (SIT) গঠনের প্রস্তাব করেছিল।
আপাতত এই সংক্রান্ত সুরাত আদালতের রায় আপাতত কার্যকর হচ্ছে না।
সুপ্রিম কোর্টে প্রধানবিচারপতির অধীনে সাংবিধানিক বেঞ্চে ৩৭০ ধারা নিয়ে শুনানি হচ্ছিল। উপস্থিত ছিলেন সাংবিধানিক বেঞ্চের বাকি বিচারপতিরাও। সেই শুনানির মধ্যেই অ্যাডভোকেট নিজাম পাশা জ্ঞানবাপী সমজিদ ইস্যুটি উত্থাপন করেন।
প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন, কমিটি গঠনের দুটি উপায় রয়েছে। এখানে আমরা নিজেরাই কমিটি গঠন করছি। যার মধ্যে নারী বিচারক এবং ডোমেইন বিশেষজ্ঞদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হবে।