প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলায় শুনানি পিছিয়ে গেল সুপ্রিম কোর্টে। প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ মামলায় অন্তবর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। শুক্রবার সেই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল।
৩৭০ ধারার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার শীর্ষ আদালতে এ নিয়ে শুনানির ১৩তম দিন ছিল। কেন্দ্রের তরফে সুপ্রিম কোর্টে পৌঁছন অ্যাটর্নি জেনারেল আর ভেঙ্কটরামানি।
আদালতে পেশ করা মেডিকেল রিপোর্টে বলা হয়, এ পর্যায়ে কোনও মহিলার গর্ভধারণ নিরাপদে শেষ করা যায়। এই বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, ভ্রূণ বেঁচে থাকলে, ইনকিউবেশনে রেখে শিশুটিকে বাঁচানোর বিষয়টি নিশ্চিত করবে হাসপাতাল।
উপাচার্য নিয়োগ নিয়ে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে এর আগে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। সেই মামলায় পরাজিত হওয়ার পর অবশেষে দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয় রাজ্য।
“সামাজিক মিডিয়াতে আপত্তিজনক এবং অশ্লীল পোস্টের জন্য নিছক ক্ষমা চাওয়াই ফৌজদারি মামলা প্রত্যাহার করার জন্য যথেষ্ট হবে না”, সতর্ক করল সর্বোচ্চ আদালত।
পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারির সঙ্গে যে পৌরসভার কেলেঙ্কারিও যুক্ত রয়েছে, তা জেনে সোমবার সন্তোষ প্রকাশ করেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি।
সোমবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সূর্যকান্ত ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চে রাজ্যের আবেদনের ভিত্তিতে শুনানি হতে পারে। উপাচার্য নিয়োগ মামলায় হাইকোর্টে ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য।
১৬ থেকে ১৮ বছর বয়সের মধ্যে যৌন সম্পর্ক অনেক ক্ষেত্রেই নারী-পুরুষ, উভয়ের সম্মতিতে হয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে সেই বিষয়টিকে কেন ‘ধর্ষণ’ বলে ধরা হবে! এই বিষয়েই দায়ের হয়েছে জনস্বার্থ মামলা।
গত বছরের এপ্রিলে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্ট থেকে জামিন পান আরজেডি সুপ্রিমো। ২০২২ সালের ৩০ এপ্রিল তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান। পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত ডোরান্ডা ট্রেজারি মামলায় তিনি প্রায় তিন বছর জেলে ছিলেন।
আদালত ২০০২ সালের গুজরাট দাঙ্গার সময় তিনটি গণধর্ষণ এবং ১৪টি হত্যার জঘন্য অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়া সত্ত্বেও গত আগস্টে ১১ জন দোষীর মুক্তিকে চ্যালেঞ্জ করে জনস্বার্থ মামলা (পিআইএল) সহ ভিকটিম বিলকিস বানোর দায়ের করা একটি আবেদনের শুনানি করছিল।