একজন মহিলাকে ব্যাভিচারিনী বলা উপযুক্ত নয়, এর পরিবর্তে বলা যেতে পারে যে নারী বিবাহের বাইরেও যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়েছে।
অভিযুক্তদের একজন সাড়ে ১৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে হেফাজতে এবং অন্যজন ২০ বছর ধরে কারাগারে রয়েছে। এই আবেদনে, সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্টভাবে বলেছে যে আপিলকারীদের নির্দিষ্ট ভূমিকা বিবেচনায় রেখে আমরা এই পর্যায়ে তাদের জামিনে মুক্তি দিতে আগ্রহী নই।
সিজেআই ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন, তদন্ত ছাড়াও এই কমিটি অন্যান্য বিষয়ও খতিয়ে দেখবে। এই সময়ে, রাজ্য সরকার মামলাগুলির তদন্তের জন্য জেলা পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে একটি বিশেষ তদন্ত দল (SIT) গঠনের প্রস্তাব করেছিল।
আপাতত এই সংক্রান্ত সুরাত আদালতের রায় আপাতত কার্যকর হচ্ছে না।
সুপ্রিম কোর্টে প্রধানবিচারপতির অধীনে সাংবিধানিক বেঞ্চে ৩৭০ ধারা নিয়ে শুনানি হচ্ছিল। উপস্থিত ছিলেন সাংবিধানিক বেঞ্চের বাকি বিচারপতিরাও। সেই শুনানির মধ্যেই অ্যাডভোকেট নিজাম পাশা জ্ঞানবাপী সমজিদ ইস্যুটি উত্থাপন করেন।
প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন, কমিটি গঠনের দুটি উপায় রয়েছে। এখানে আমরা নিজেরাই কমিটি গঠন করছি। যার মধ্যে নারী বিচারক এবং ডোমেইন বিশেষজ্ঞদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা, সরকারের পক্ষে উপস্থিত হয়ে বলেছেন যে আমরা কখনই আসামে বিচার স্থানান্তর করার অনুরোধ করিনি। আমাদের দাবি এই মামলাটি মণিপুরের বাইরে স্থানান্তর করা হোক।
সর্বসমক্ষে যৌন নির্যাতন এবং পাশবিক হেনস্থার বিরুদ্ধে এবার সরাসরি কেন্দ্র এবং রাজ্য, দুইয়ের বিজেপি শাসকের বিরুদ্ধেই সুপ্রিম কোর্টে নালিশ জানালেন ২ জন নির্যাতিতা মহিলা।
আইনজীবীদের আবেদনে হিংস্র মারধরের ঘটনার মধ্যে বেশ কিছু ভয়ানক ঘটনার কথা বলা হয়েছে, সবচেয়ে সাম্প্রতিক ঘটনাটি হল, গরুর মাংস বহনের সন্দেহে বিহারের সারান জেলায় ২০২৩ সালের ২৮ জুন জহারউদ্দিন নামের ৫৫ বছর বয়সী এক ট্রাক চালককে ভয়ঙ্করভাবে পিটিয়ে মেরে ফেলা।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর স্ত্রী রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে জারি হওয়া লুক আউট নোটিশ খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট।