সারা বিশ্বেই অনেক নৃশংস অপরাধের নজির আছে। তবে উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদে যে নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটেছে এবং তার পরবর্তী কাণ্ড ঘটিয়েছে খুনি, সেই নজির বোধহয় আর নেই।
নেশার ঘোরে অনেকেই নানা দুষ্কর্ম ঘটিয়ে ফেলে। কিন্তু উত্তরপ্রদেশের সীতাপুরে যে ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটেছে, সেরকম নজির খুব বেশি নেই। এই ঘটনায় সবাই স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছেন।
বিশ্বের বহু দেশেই এখনও স্ত্রীর উপর অত্যাচার চালান বহু ব্যক্তি। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে এমনই এক চাঞল্যকর ভিডিও। সারা বিশ্বের মানুষ এই ভিডিও দেখে স্তম্ভিত।
অভাবের তাড়নায় আত্মহত্যা ও খুনের ঘটনা নতুন কিছু নয়। মাঝেমধ্যেই এরকম মারাত্মক খবর পাওয়া যায়। এবার পাকিস্তানে এরকমই ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটেছে।
অপরাধ যে কোনও বয়স ও পেশার মানুষই করতে পারেন। সল্টলেকে তেমনই একটি ঘটনা দেখা গিয়েছে। পুরো ঘটনার কথা জানলে যে কেউ হতবাক হয়ে যাবেন।
জানা গিয়েছে অভিযুক্ত, গৌতম গুছাইত নামে পরিচিত, তাদের বাসভবনের মধ্যে তার স্ত্রী ফুলরানি গুচাইতের শিরচ্ছেদ করার জন্য একটি বাড়িতে তৈরি দাঁ ব্যবহার করেছিল বলে জানা গিয়েছে।
কাজের সূত্রে প্রায়ই রাজেশের ঘরে যাতায়াত করতেন রাজমিস্ত্রি শৈলেন্দ্র। আর সেই সুবাদেই রাজেশের স্ত্রী পিঙ্কির সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। আর তা রাজেশের আড়ালেই।
প্রেমিকের সঙ্গে মিলে একসঙ্গেই নিজের স্বামীকে খুন করেছেন ওই গৃহবধূ, এমনই দাবি করেছে মৃতের পরিবার।
স্ত্রী ও ২ বছরের কন্যা সন্তানকে নিয়ে এই গ্রামে থাকতেন বছর পঁচিশের কে গণেশ পাত্র। ২০২০ সালে গণেশের সঙ্গে বিয়ে হয় বাসন্তির।
সম্পর্কে অবিশ্বাস, সন্দেহ, ক্রোধ যে মানুষকে কোথায় নিয়ে যেতে পারে, সেটা দেখিয়ে দিলেন কর্ণাটকের এক পুলিশ কনস্টেবল। তিনি রাগের বশে ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটিয়ে ফেললেন।