প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন যে ২০২৪ সালের নির্বাচন ভারতের ভবিষ্যত নির্ধারণ করবে। এই নির্বাচন একটি উন্নত ভারতের জন্য সংকল্পের নির্বাচন। এই নির্বাচন স্বনির্ভর ভারতের অর্জনের নির্বাচন।
আইপিএল চেয়ারম্যান অরুণ ধুমাল এশিয়ানেট নিউজকে বলেন, পুরো আইপিএল ভারতে খেলা হবে। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের ঘোষণার পরে, আইপিএলের গভর্নিং বডি একটি বৈঠক করবে। এর মধ্যে আইপিএলের পরবর্তী সময়সূচি ঠিক করার কাজ করা হবে।
সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে দেশে আচরণবিধি কার্যকর হয়ে গিয়েছে। এরপর সরকার আর কোনো নতুন পরিকল্পনার ঘোষণা বা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারবে না।
মনে করা হচ্ছে, এবারও ৭ বা ৮ দফায় লোকসভা নির্বাচন হতে পারে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের তারিখ ১০ মার্চ ২০১৯ তারিখে ঘোষণা করা হয়েছিল। এরপর ১১ এপ্রিল থেকে ১৯ মে পর্যন্ত সারাদেশে ৭ দফায় ভোটগ্রহণ হয়।
আগামীকাল অর্থাৎ ১৬ মার্চ বিকেল ৩টেয় অনুষ্ঠিত হবে সাংবাদিক সম্মেলন। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে কমিশনের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে লাইভ স্ট্রিম করা হবে।
এখন আমরা দেখব ২০২৪ সালে মোদীর পারফরম্যান্স কেমন হবে, তিনি কি আবার লোকসভা নির্বাচনে জিততে পারবেন, জ্যোতিষীদের হিসেব এ সম্পর্কে কী বলছেন।
পাঁচটি রাজ্যের নির্বাচনী ফলাফল ব্যাপকভাবে এই সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করেছে যে, আসন্ন ২০২৪ সালের সংসদীয় নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে, বিজেপি একটি শক্তিশালী অবস্থান বজায় রেখেছে, প্রাথমিকভাবে প্রধানমন্ত্রী মোদীর জনপ্রিয়তা এর মূল কারণ।
প্রায় ৩ বছর পরে, ভারত একটি বড় পদক্ষেপ নিচ্ছে, যার ফলে দেশটি কম দামে অপরিশোধিত তেল পাবে। তবে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ এই ব্যাপারে সরাসরি চুক্তির আশা করছে।
সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে দেশের ৫২ শতাংশ মুসলিম আগামী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাহুল গান্ধীকে দেখতে চান। দেশের মাত্র ৩ শতাংশ মুসলিম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আরও একবার দিল্লির মসনদে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে দেখতে চান।
পাকিস্তানের প্রথম সারির সংবাদ সংস্থা ডন নিউজ জানিয়েছে, নির্বাচন কমিশন প্রাথমিক তালিকার ওপর আপত্তি ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যুক্তি শোনার পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে।