এই জাতীয় উত্সবের নিজস্ব বিশেষত্ব রয়েছে, যার কারণে লোকেরা এটিকে ধুমধাম করে উদযাপন করে। যদি আপনার মনেও এই প্রশ্ন জাগে, তাহলে আজ আমরা আপনাদের বলব প্রজাতন্ত্র দিবসের ইতিহাস এবং এর গুরুত্ব সম্পর্কে
এই প্রথমবার দিল্লির কর্তব্যপথে অনুষ্ঠিত হবে প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড। সেখানে উপস্থিত থাকবেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।
আগামী ২৫ জানুয়ারি এই ঘটনার প্রতিবাদে পাকাপোল থেকে হাতিশালা পর্যন্ত প্রতিবাদ মিছিল করার সিদ্ধান্ত নেয় তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু আগামী ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত গোটা এলাকায় কোনও সভা করা যাবে না বলে সাফ জানিয়ে দিল কলকাতা পুলিশ।
মহিলাদের টি-২০ লিগ নিয়ে প্রস্তুতি শুরু করে দিল বিসিসিআই। আইপিএল-এর ধাঁচেই হবে এই প্রতিযোগিতা। মহিলাদের টি-২০ লিগ যাতে জমজমাট হয়, তার জন্য সবরকমভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে।
২৬/১১র হামলার সবথেকে বড় শিক্ষা হল ভবিষ্যতে এই ধরনের হামলা থেকে বাঁচার জন্য শুধু প্রস্তুত হওয়া নয়, বরং আমাদের আশেপাশে বাসা বেঁধে থাকা সন্ত্রসবাদ ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংসকরার কৌশল অবলম্বন করা।
সমুদ্রের দিক থেকে আসা জঙ্গি হামলার মোকাবিলা করার জন্য জরুরি কয়েকটি পদক্ষেপের কথা জানালেন প্রাক্তন ভাইস অ্যাডমিরাল আরপি সুথান। মুম্বই হামলার ১৪ বছর পরেও যেগুলির দিকে নজর দেওয়া হয়নি।
২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর রাতে মুম্বইয়ে যে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা হয়েছিল, তারপর ১৪ বছর কেটে গিয়েছে। কিন্তু এখনও মানুষের মনে সেই হামলার ক্ষত রয়ে গিয়েছে।
সংবিধান দিবসে সুপ্রিম কোর্টের অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দেশের তরুণ প্রজন্মকে সংবিধান নিয়ে আরও বেশি করে আলোচনার অহ্বান জানান। পাশাপাশে দেশের উন্নয়নের কথাও তুলে ধরেন।
দেশের বানিজ্য নগরীতে সন্ত্রাসবাদের তাণ্ডব দেখেছিল গোটা দেশ। বিলাশ বহুল হোটেল এক মুহূর্তেই পরিণত হয়েছিল মৃত্যুপুরীতে। সেই ভয়াবহ স্মৃতি স্মরণ করে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন রাষ্ট্রপতি দৌপদী মুর্মু।
১৪ বছর অতিবাহিত হলেও এই হামলার ক্ষত এখনো টাটকা দেশবাসীর কাছে। এই আক্রমণটি জাতীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থায় দিকে আঙ্গুল তুলে দিয়ে গিয়েছিল এবং এর পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে তার জন্য উল্লেখযোগ্য ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়েও আমাদের সজাগ করে দিয়েছে।