স্পেন্স বলেছেন, 'বর্তমানে সর্বাধিক সম্ভাব্য বৃদ্ধিরহার-সহ প্রধান অর্থনীতি হল ভারত। ভারতই সফলভাবে বিশ্বের সেরা ডিজিটাল অর্থনীতি ও ফিনান্স আর্কিটেকটার বিকাশ করতে পেরেছে।
ভারত এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ সম্ভাব্য বৃদ্ধির হাতের একটি প্রধান অর্থনীতির দেশ। এই দাবি করেছেন নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ এ মাইকেল স্পেন্স। তিনি আরও বলেছেন, দেশটি সফলভাবে বিশবের সারা ডিজিটাল অর্থনীতি ও ফিনান্স আর্কিটেকটার হিসেবে আত্মপ্লকাশ করেছে। মাইকেল স্পেন্স ২০০১ সাবে অর্থনৈতিক বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার জয়ী হয়েছিলেন। সোমবার গ্রেটার নয়ডার বেনেট ইউনিভার্সিটিতে ছাত্র ও দেশের বিশিষ্টদের সঙ্গে নিজের মতামাত বিনিময়ের সময়ে ভারতীয় অর্থনীতি তিনি আশা প্রকাশ করেছেন।
স্পেন্স বলেছেন, 'বর্তমানে সর্বাধিক সম্ভাব্য বৃদ্ধিরহার-সহ প্রধান অর্থনীতি হল ভারত। ভারতই সফলভাবে বিশ্বের সেরা ডিজিটাল অর্থনীতি ও ফিনান্স আর্কিটেকটার বিকাশ করতে পেরেছে। এটি উন্মুক্ত প্রতিযোগিতামূলক ও বিস্তীর্ণ অঞ্চলে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ধরনের পরিষেবা সরবরাহ করতে পারে।' তিনি আরও বলেছেন, ভারত বিশ্ব অর্থনীতিকে একধরনের রাজস্ব কায়েম করতে পেরেছে।
Farmer protest: ৬ মাসের রসদ নিয়ে রাজধানীর পথে কৃষকরা, আটকাতে দিল্লি পুলিশের ক্যাঁদানে গ্যাস
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে বিশ্ব অর্থনীতিক বিবর্তনের সন্ধান করে অর্থনীতিবিদ বলেছেন, ৭০ বছরের পুরনো বৈশ্বৈক ব্যবস্থা মহামারি, ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা ও জলবায়ুর-সহ একাধিক কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিশ্ব ব্যবস্থা দক্ষতা ও তুলনামূলক সুবিধের বিবেচনাকে কেন্দ্র করে বিশ্বব্যাপী সরবরাহ শৃঙ্খলের মতো অর্থনৈতিক মাপকাঠির উপর তৈরি হয়েছে। এটি দ্রুত পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে চলেছে। তিনি বলেছেন, একটি শক-প্রবণ বিশ্ব,যেখানে একক সোর্সিংয়ের অর্থ নৈই। মাধ্যাকর্ষণ কেন্দ্র ক্রমশ পূর্বের দিকে সরে যাওয়ার সঙ্গেসঙ্গে বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি মৌলিক পরিবর্তন এসেছে। যার ফলে সরবরাহ চেইন বৈচিত্র্যময় হচ্ছে। বিশ্ব শাসন আগের চেয়ে আরও জটিল হয়ে উঠেছে বলেও তিনি দাবি করেন।
PM Modi: কূটনীতি থেকে বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা- কতটা শক্তিশালী ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে ভারত-UAE সম্পর্ক
তিনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিশাল অগ্রগতির রূপরেখাও তুলে ধরেন যা মানব কল্যাণ বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে জেনারেটিভ এআই, বায়োমেডিকাল লাইফ সায়েন্সে বিপ্লব এবং ব্যাপক শক্তির পরিবর্তন। তিনি সৌর শক্তির প্রতিযোগিতামূলক মূল্যের উদাহরণ তুলে ধরেন এবং ডিএনএ সিকোয়েন্সিং-এর খরচ আগে ১০ মিলিয়ন ডলার থেকে কমে এখন ২৫০ ডলারে উদ্ধৃত করেছেন। যাইহোক, তিনি বলেন যে এই প্রযুক্তিগত বৃদ্ধির নেতিবাচক দিক রয়েছে এবং বড় এবং ছোট উভয় ব্যবসায়ের জন্য একইভাবে এর প্রাপ্যতার উপর জোর দিয়েছেন।
সন্দেশখালি নিয়ে মমতাকে তীব্র কটাক্ষ স্মৃতি ইরানির, হিন্দু নারীদের অত্যাচার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ