গত ২৪ ঘন্টায় মোট ক্রিপ্টো বাজারের পরিমাণ ছিল ১০৫.৮৫ বিলিয়ন ডলার, যা ১৬.৩২ শতাংশ লাভের পরিমান বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
সালটা ছিল ২০০৮। সেই বছর আর্থিক সঙ্কটের(financial crisis)পরে বাজারে আসে বিট কয়েন। ধীরে ধীর বিট কয়েনের(bitcoin) জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। সেই সঙ্গ দূর হয় আর্থিক সঙ্কটও। বর্তমানে অর্থনীতির বাজারে বিট কয়েন কিন্তু সুপার ট্রেন্ডিং(trending)। ২৩ শে অক্টোবর ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলি(crypto currency) ফের নতুন ভাবে লাল রঙে(red)’ ফিরে এসেছে৷ বিশ্বব্যাপী ক্রিপ্টো মার্কেট ক্যাপ (crypto market cap)হল ২.৫২ ট্রিলিয়ন ডলার। শেষ দিনে কমেছে ২.১৫ শতাংশ৷ গত ২৪ ঘন্টায় মোট ক্রিপ্টো বাজারের পরিমাণ ছিল ১০৫.৮৫ বিলিয়ন ডলার, যা টাকার অঙ্ককে ১৬.৩২ শতাংশ বৃদ্ধি(increase) করতে সাহায্য করে।
বর্তমানে প্রায় ৪৭,৫৩,২৫৩ লক্ষ টাকায় লেনদেন করছে বিটকয়েন। এর আধিপত্য ৪৫.৫৩ শতাংশ। দিনে কমছে (decries) ০.৪০ শতাংশ। বলা বাহুল্য, এটি সর্বকালের সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকার চেয়ে কম। প্রথম ইউএস (US) বিটকয়েন ফিউচার-ভিত্তিক এক্সচেঞ্জ-ট্রেডেড ফান্ড (ইটিএফ)-প্রোশেয়ারস বিটকয়েন স্ট্র্যাটেজি ইটিএফ শুরু হওয়ার পরে ২১ অক্টোবর সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়ে বিটকয়েন। বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, যে ইটিএফ সম্ভবত খুচরা বিনিয়োগকারীদের(retail investors) জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সির অ্যাক্সেসকে আরও সহজ করবে।
এদিকে, রিটেইল বিশেষজ্ঞ ওয়ালমার্ট (walmart)বলেছেন, ইতিমধ্যেই একটি পাইলট প্রোগ্রাম(pilot programme) চালু করা হয়েছে যেখানে ক্রেতারা তাঁর দোকানে কয়েনস্টার কিয়স্ক থেকে বিটকয়েন কিনতে পারে। ২১ অক্টোবর ওয়ালমার্ট ইনকর্পোরেটেড জানিয়েছেন, বেশ কিছু মার্কিন স্টোরের গ্রাহকরা কয়েনস্টার দিয়ে ইনস্টল করা এটিএম(ATM)-এর মতো মেশিন ব্যবহার করে বিটকয়েন কিনতে পারবেন।কয়েনস্টার মারফত বিশেষ কিছু মেশিন থেকে মুদ্রার বিনিময়ে ক্যাশ টাকা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। আর এই বিষয়ে ডিজিটাল কারেন্সি এক্সচেঞ্জ কয়েক মি-র সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে কয়েনস্টার। এর ফলে বেশ কিছু কিয়কস থেকে গ্রাহকরা বিটকয়েন কেনার সুযোগ পাবেন। ওয়ালমার্টের একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, বর্তমানে গোটা মার্কিন মুলুক জুড়ে ওয়ালমার্ট স্টোরের ভিতরে ২০০ টি কয়েনস্টার কিয়স্ক রয়েছে যেখান থেকে গ্রাহকরা বিটকয়েন কিনতে পারবেন। প্রসঙ্গত, ডিজিটাল কারেন্সির পথে্ এবার হাঁটবে রিজার্ভ ব্যঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, চলতি বছররে ডিসেম্বর মাসেই ডিজিটাল কারেন্সির ট্রায়াল রান শুরু হবে।