মিলেমিশে যেতে পারে কোভ্যাক্সিন আর কোভিশিল্ড, তেমনই নতুন গবেষণায় ছাড়পত্র ভারতের

কোভ্যাক্সিন আর কোভিশিল্ডের গবেষণায় নতুন অধ্যায় শুরু হতে পারে। ভেলোরের ক্রিশ্চিয়ান কলেজকে সেই জাতীয় পরীক্ষার ছাড়পত্র দিয়েছে ভারত। 

করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সেন্ট্রাল ড্রাগস কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (CDSCO)।  করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য দেশে তৈরি হওয়া দুটি টিকা- কোভ্যাক্সিন আর কোভিশিল্ড ডোসের মিশ্রণ নিয়ে একটি নতুন গবেষণা শুরু করার পরামর্শ  দিয়েছে। এই পরীক্ষা খুব তড়াতাড়ি ৩০০ জন সুস্থ স্বেচ্ছাসেবীকে নিয়ে শুরু করা হবে বলেও সূত্রের খবর। 

মা হওয়া কঠিন কথা, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল বানরের ভিডিও ঘিরে আলোচনা নেটপাড়ায়

Latest Videos

সংস্থার পক্ষ থেকে হলা হয়েছে, কোনও একজন ব্যক্তিকে একটি কোভিশিল্ডের ডোজ আর একটি কোভ্যাক্সিনের ডোস দেওয়া কতটা নিরাপদ তা যাচাই করে দেখতেই এই পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভেলোরের ক্রিশ্চান মেডিক্যাল কলেজ প্রথম এজাতীয় পরীক্ষার আবেদন জানিয়েছিল।তবে এখনও পর্যন্ত ভারতের ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেল (DCGI) চূড়ান্ত অনোমোদনের অপেক্ষা করা হচ্ছে। তবে এই বৈঠকে কোভিশিল্ড  আর কোভ্যাক্সিনের মিশ্রিত ডোজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন বিশেষজ্ঞরা। সবদিক খতিয়ে দেখে বিশেষজ্ঞদের প্যানেল ভেলোরের ক্রিশ্চিয়ান কলেজরেই ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চানালোর নির্দেশ দিয়েছে। 

"

পেগাসাস আঁচ ইজরায়েলে, NSOর অফিস পরিদর্শন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের

বিশেষজ্ঞদের কমিটি জানিয়েছে ৩০০ জন স্বাস্থ্যকর ব্যক্তির ওপরেই এই পরীক্ষা করা হবে। পরীক্ষা চলাকালীন সংস্থাকে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এক ব্যক্তিকে একটি কোভিশিল্ডের ডোজ আর একটি কোভ্যাক্সিনের ডোজ দেওয়া কতটা নিরাপদ আর এই পরিস্থিতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শরীরে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি হয় কিনা তা দেখাই এজাতীয় ট্রালায়ের মূল উদ্দেশ্য।  

এছাড়াও বিশেষজ্ঞ দলটি বায়োলজিক্যাল ই তৈরি করা কোভিড ১৯ এর ভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের  ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালানোর জন্য ছাড়পত্র দিয়েছে।এই সংস্থা পাঁচ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের জন্য তৈরি ভ্যাক্সিন পরীক্ষা করা আর্জি জানিয়েছিল। তবে আগে প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে যে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হয়েছে তার সমস্ত তথ্যা জমা দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে।  

এদিনের বৈঠকে জনসন অ্যান্ড জনসনের আবেদন নিয়ও আলোচনার কথা ছিল। জনসন অ্যান্ড জনসন এক ডোসের করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন। এটি ভারতের প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করেছিল। তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের জন্য আবেদন করলেও পরে তা প্রত্যাহার করে নেয়। সেই কারণেই জনসন অ্যান্ড জনসন নিয়ে কোনও রকম আলোচনা হয়নি। 

 

Share this article
click me!

Latest Videos

প্রেমের আড়ালে লক্ষাধিক টাকা লুঠ! প্রতারণার নেপথ্যে চাঞ্চল্যকর কাহিনি | South 24 Parganas News Today
'যেসব মুসলমানরা হিন্দুদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন তাঁদেরই পূর্বপুরুষেরা হিন্দু ছিল' বিস্ফোরক অর্জুন
West Bengal-এ জঙ্গিযোগ নিয়ে Mamata Banerjee-কে চরম তুলোধোনা Agnimitra Paul-এর! দেখুন কী বললেন
'তৃণমূলের দুয়ারে সরকার এখন দুয়ারে জঙ্গি', তীব্র আক্রমণ শুভেন্দু অধিকারীর | Suvendu Adhikari
চমকে উঠবেন! কৃষ্ণনগর পক্সো আদালতের বড় সাজা ঘোষণা | Nadia Latest News