বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪ লক্ষ ছুঁতে চলল, লড়াইয়ে পথে দেখাবে ভারত, আশা 'হু'র

  • বিশ্বে বেড়েই চলেছে করোনা সংক্রমণের ঘটনা
  • বর্তমানে আক্রান্তের সংখ্যা ৩ লক্ষ ৭২ হাজার
  • এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১৬ হাজার মানুষের
  • মহামারী প্রতিরোধে ভারতের উপর আস্থা 'হু'র

Asianet News Bangla | Published : Mar 25, 2020 3:23 AM IST / Updated: Mar 25 2020, 09:02 AM IST

যেভাবে করোনা সংক্রমণ ছড়াচ্ছে তাতে সন্ত্রস্ত গোটা দুনিয়া। বিশ্বের ১৯০টিরও বেশি দেশ দেখা মিলেছে কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা 'হু' সর্বশেষ দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এখনও পর্যন্ত বিশ্বে এই মহামারীতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লক্ষ ৭২ হাজার মানুষ। মৃত্য হয়েছে ১৬ হাজারেরও বেশি। যেভাবে করোনা মহামারী হিসাবে বিশ্বব্যাপী দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে তাতে আতঙ্কিত হু। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া প্রথম ব্যক্তি থেকে শুরু করে  এক লাখে পৌঁছাতে সময় লেগেছিল ৬৭ দিন।পরের মাত্র ১১ দিনে আরও এক লাখ মানুষ আক্রান্ত হন এবং এর পরের এক লাখে পৌঁছাতে সময় লাগে মাত্র চার দিন।

রাজপথে ছেড়ে দিয়েছেন ক্ষুধার্ত বাঘ-সিংহ, এভাবেই নাকি রাশিয়ায় করোনা আটকাচ্ছেন পুতিন

থালা বাজাবেন আমার কবরের সামনে, মোদীকে ট্যুইট করলেন চিকিৎসক, উত্তর দিলেন রাহুল

দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, শরীরে এই সমস্যাগুলি থাকলে আগে থেকেই সাবধান হোন

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান ড. টেড্রস অ্যাডহানম গেব্রেইয়েসুস অবশ্য আশাবাদী এখনও এর গতিপথ পাল্টে দেয়া সম্ভব।ড. টেড্রস বলেন, মানুষকে ঘরের ভেতরে থাকতে বলা এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার মতো পদক্ষেপ ভাইরাসের সংক্রমণের গতি কমিয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে দেশগুলোকে আগ্রাসী ও সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান ডা. টেড্রস।

 

 

এদিকে করোনাভাইরাস মহামারী প্রতিরোধে ভারতই পথ দেখাবে বিশ্বকে, এমনটাই আশা করছে হু।  পোলিয়ো এবং গুটি বসন্তের মতো অতিমারি কাটিয়ে ওঠার অভিজ্ঞতা রয়েছে ভারতের। তাই নোভেল করোনাভাইরাস প্রতিরোধে তারাই পথ দেখাতে পারে বলে মত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর মাইকেল জে রায়ানের। কোভিড-১৯ ভাইরাস প্রতিরোধে কী কী পদক্ষেপ করা হচ্ছে, তা নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন মাইকেল জে রায়ান। সেখানেই তিনি বলেন, ‘‘ভারত ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। যেখানে জনবসতি বেশি, সেখানেই এই ভাইরাসের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ হওয়া সম্ভব। তবে যেখানে প্রকোপ বেশি, সেই সমস্ত জায়গায় ল্যাবের সংখ্যা আরও বাড়ানো প্রয়োজন।’’

Share this article
click me!