করোনা মহামারির মধ্যেই নতুন কোভিড ১৯ জীবাণুর সন্ধান চিনে,তবে কি আরও ভয়ঙ্কর হবে অতিমারি

  • নতুন করোনাভাইরাসের সন্ধান 
  • চিনে পাওয়া গেল নতুন ভাইরাস
  • করোনার সঙ্গে অনেক মিল রয়েছে 
  • চিনা গবেষকরা দিলেন আরও তথ্য 
     

Saborni Mitra | Published : Jun 13, 2021 9:50 AM IST / Updated: Jun 14 2021, 03:53 PM IST

গোটা বিশ্ব জুড়েই করোনাভাইরাসের উৎস সন্ধানে নতুন করে তৎপরতা শুরু হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের নির্দেশে রীতিমত তৎপর মার্কিন বিশেষজ্ঞ আর গোয়েন্দারা। তারই মধ্যে চিনা গবেষকরা জানিয়েছেন বাদুড়ের মধ্যেই তাঁরা একটি নতুন করোনাভাইরাসের ব্যাচ খুঁজে পেয়েছেন। এর মধ্যে একটি রাইনোলোফাস পুসিলাস ভাইরাস। চিনা গবেষকদের ধারনা জিনগতভাবে এটি কোভিড ১৯এর দ্বিতীয় নিকটতম এটি। 

জিতিন প্রসাদের পর কী শচীন পাইলট, দিল্লি সফর নিয়ে কংগ্রেসের অন্দরে জল্পনা তুঙ্গে .

চিনের উহান প্রদেশের একটি ক্ষুদ্র অঞ্চলে এটি পাওয়া গেছে। চিনা গবেষকরা আরও জানিয়েছেন বাদুড়ের মধ্যে থেকেই নতুন এই ভাইরাসটির সন্ধান পাওয়া গেছে। আর পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝা যায় বাদুড়ের মধ্যে কত রকমের করোনাভাইরাস থাকতে পারে। আর এটি কতজনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে। একই সঙ্গে বোঝা যাবে, গবাদি পশু , হাস, মুরগি, শূকর, ইঁদুর বেড়াল কুকুর সহ দেশীয় বন্য প্রাণিদের মধ্যে এটি ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম কিনা। 

GST ঠিক করে কাউন্সিল, প্রধানমন্ত্রী মোদী নন, জহর সরকারকে কড়া উত্তর কাঞ্চন গুপ্তার ...

২০২০ সালের গোড়ার দিকে সার্স কোভিড-২ নামে একটি নোভাল করোনাভাইরাস চিনের উহান প্রদেশে নিউমোনিয়ার প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হয়েছিল। যা পরবর্তীকালে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। লক্ষ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। মহামারির আকার নেওয়া করোনাভাইরাসের কবলে পড়ে মৃত্যু হয়েছে বহু মানুষের। ২০১৯ সালের  উহান  প্রদেশের গবেষকরা ২৮৩ জনের মুখের নমুনা ও ১০৯টি মুখের সোয়াবে নমুনা সংগ্রহ করেছিলেন। নেওয়া হয়েছিল ১৯ জনের মূত্রের নমুনাও। সেই নমুনা পরীক্ষা করেই গবেষকরা করোনাভাইরার প্রাদুর্ভাব সম্পর্কে প্রায় নিশ্চিত হয়েছিল। বর্তমানে চিনা গবেষকরা জানিয়েছেন করোনাভাইরাস জাতীয় চারটি সার্স কোভিড ২ সহ বিভিন্ন বাদুড়ের প্রজাতির মধ্যে প্রায় ২৪ প্রকার নোভাল করোনাভাইরাসের জিনোমকে তাঁরা একত্রিত করতে পেরেছেন। 

প্রয়াত বিশ্বের সর্ববৃহৎ পরিবারের প্রধান, ৩৯ স্ত্রী আর ৯৪ সন্তান রেখে পরলোকে জিয়ানা চানা ...

চিনা গবেষকরা বলেছেন যে ভাইরাসগুলির মধ্যে একটি ভাইরাস জেনেটিকভাবে সার্স কোভিড -২ ভাইরাসের সঙ্গে একই রকম ছিল যা দ্বারা এই মহামারি তৈরি হয়েছে। তাঁরা বলেছেন স্পাইক প্রোটিনের জেনগত পার্থক্য ব্যাতীত এসএআরএস কোভিড ২ এর নিকটতম স্টেন হতে পারে এটি। কোষগুলিতে সংযুক্ত হওয়ার সময় ভাইরাসটি দেখতে অনেকটা গিঁটের মত। চিনা গবেষকরা আরও জানিয়েছেন ২০২০২ সালে জুন মাসে থাইল্যান্ড থেকে সংগৃহীত সার্স কোভিড ২ সম্পর্কিত ভাইরাসের সঙ্গে একটি ফলাফলগুলি স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে সার্স কোভিড ২ এক সঙ্গে প্রায় এক। বাদুড়ের মাধ্যেমেই তা মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। 

চিনা গবেষকরা এখন করোনাভাইরাসের মূল উৎসটি সনাক্ত করার চেষ্টা করেছে। যদিও বাদুড় সম্ভাব্য উৎস, তবে গবেষকরা বলছেন যে ভাইরসটি কোনও মাধ্যম দিয়ে মানুষের শরীরে প্রবেশ করেছিল। ২০০২ -২০০৩ সালে বেট বিড়াল নামের একটি প্রাণির মধ্যে দিয়ে সিযে সার্স ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছিল তা 

Share this article
click me!