বন্ধ হয়ে গেল বাইচুং ভুটিয়ার আইলিগ খেলা ক্লাব

সংক্ষিপ্ত

 

  • বন্ধ হয়ে গেল আরও এক আইলিগ ক্লাব
  • পেশাদার ফুটবল থেকে সরে আসছে বাইচুংয়ের ক্লাব
  • বন্ধ করে দেওয়া হল সিকিম ইউনাইটেড
  • ২০১২-১৩ মরসুমে আইলিগে খেলেছিল ইউনাইটেড সিকিম

বন্ধ হয়ে গেল আরও এক আইলিগ ক্লাব। আর এবার প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক বাইচিং ভুটিয়া তাঁর নিজের ক্লাব বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। ১৫ বছরেই যাত্রা শেষ করল ইউনাইটেড সিকিম। ২০০৪ সালে বাইচুং ভুটিয়া অর্জুন রাই ও শেরপা লেপচা হাতে হাত মিলিয়ে খুলেছিলেন ইউনাইটেড সিকিম। বাইচুংয়ের ক্লাব হওয়ার সৌজন্যে অচিরেই ভারতীয় ফুটবলে বেশ পরিচিত নাম হয়ে উঠেছিল ইউনাইটেড সিকিম। ২০১২-১৩ মরসুমে আইলিগে খেলার ছাড়পত্রও আদায় করে তারা। কিন্তু প্রথম মরসুমেই অবনমেন হয়ে যায় তাদের। 

আরও পড়ুন - লিগ জয়ের স্বপ্ন বজায় রাখতে সোমবার মাঠে নামছে মহমেডান ও পিয়ারলেস

Latest Videos

ভারতীয় ফুটবলে দাগ কাটতে না পারলেও সিকিমে দাপটের সঙ্গে ছিল ইউনাইটেড সিকিম। চার বার এস লিগ চ্যাম্পিয়ন হয় তারা। কিন্তু ভারতীয় অনুর্ধ্ব ১৭ বিশ্বকাপে দলে যাকে নিয়ে সব থেকে বেশি কথা হয়েছিল সেই কোমল থাতালও এই ক্লাব থেকেই উঠে এসেছিলেন। তবে এবার থেকে আরও বেশি করে তরুণ ফুটবলার তুলে আনার দিকে ফোকাস করবে তারা। প্রেস বিবৃতিতে এমনটাই জানিয়েছে বাইচুংয়ের ক্লাব। 

আরও পড়ুন - মাঠে আসতে দিতে হবে মহিলাদের, ইরানকে স্পষ্ট বার্তা ফিফার

কিন্তু কি এমন হল যে ক্লাব বন্ধ কের দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বাইচুংদের। প্রস বিবৃতিতে ইউনাইটেড সিকিমের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘এই ক্লাব বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়াটা বেশ কষ্টের।’ কিন্তু কেন? দুটি দিক তুলে ধরা হয়েছে, প্রথমত গ্রাসরুট ডেভলপমেন্টে জোর দেওয়া। দ্বিতীয়ত কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট। যদিও ক্লাব বন্ধ করার পেছনে এই দ্বিতীয় কারণটিকেই বেশি বড় করে দেখছে। সিকিম ইউনাইটেডের দুই মূল কর্তা বাইচুং ভুটিয়া ও অর্জুন রাই দুজনই এখন সিকিম ফুটবল অ্যাসোশিয়েসনের সদস্য। তাই ক্লাব নিয়ে যাতে পক্ষপাতের অভিযোগ না ওঠে, তাই ক্লাবই বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন বাইচুংরা। 

আরও পড়ুন - মাথায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ, রাতেও অনুশীলন দ্যুতির

Share this article
click me!

Latest Videos

'৬০০ জনের নাম ও ছবি দিয়েছি, সবকটা গুন্ডা জেলে যাবে' চরম হুঙ্কার শুভেন্দুর | Suvendu on Murshidabad
'আমাদেরকে বাঁচান ওঁরা আমাদের...', সুকান্তর কাছে কাঁতর আর্জি মুর্শিদাবাদের হিন্দুদের