করোনায় জেরবার বিশ্বে নতুন করে আশঙ্কার মেঘ, এবার উত্তর মেরুর ওজন স্তরে দেখা দিল ছিদ্র
তবে কী বিশ্বের শেষে সেদিন ঘনিয়ে এসেছে। অনেকের মনেই দেখা দিয়েছে এমন আশঙ্কা। একদিকে করোনা মহামারীর প্রকোপে বিশ্বের দেশগুলির নাজেহাল অবস্থা। গোটা দুনিয়ায় মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ছাড়িয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে ল্যাজে গোবরে অবস্থা খোদ পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ আমেরিকার। এর মধ্যেই এল আরও একটি খারাপ খবর। বিজ্ঞানীরা দাবি করছেন, উত্তর মেরুতে ওজন স্তরে আবারো একটি ছোট ছিদ্র দেখা দিয়েছে। যার ফলে সঙ্কটের মুখে দাঁড়িয়ে গোটা বিশ্ব।
করোনার প্রকোপ এড়াতে বিশ্বের একাধিক দেশে এখন লকডাউন চলছে। যার ফলে দূষণ কমছে। ধীরে ধীরে সজীব হয়ে উঠছে আমাদের বসুন্ধরা। একই সঙ্গে দূষণের ক্ষত সারিয়ে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছে বায়ুমণ্ডলের ওজন স্তর।
সম্প্রতি একটি গবেষণায় জানা গিয়েছে, ওজন স্তর ক্ষত সম্পূর্ণ ভাবে সুস্থ হয় উঠছে। দূষণের ক্ষত সারিয়ে ক্রমশ স্বাভাবিক হচ্ছে বায়ুমণ্ডলের ওজন স্তর।
বিজ্ঞানীদের দাবি, করোনা লক ডাউনের জেরে এক ধাক্কায় অনেকটাই কমেছে বায়ু দূষণের মাত্রা। ফলে তার প্রভাব পড়তে শুরু করেছে আপাদের পরিবেশ ও ওজন স্তরেও।
কিন্তু এর মধ্যেই এল একটি খারাপ খবর। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, উত্তর মেরুতে ওজন স্তরে আবারো একটি ছোট ছিদ্র দেখা দিয়েছে।
স্ট্যাটোস্ফিয়ারে তাপমাত্রা অত্যাধিক কমে যাওয়ার ফলে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
ওজন স্তরের এই ছিদ্রকে মিনি হোল বলা হচ্ছে। উত্তর মেরুর ঠিক ওপরেই এই ছিদ্র তৈরি হয়েছে বলে জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
ইউরোপিয় স্পেস এজেন্সি এই খবর প্রকাশ করে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
কোপারনিকাস সেন্টিনাল–৫ পি স্যাটেলাইট ব্যবহার করে এই তথ্য পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
ওজন স্তর পৃথিবীর জীবন রক্ষা করে। সূর্য থেকে আগত একাধিক ক্ষতিকর রশ্মি, যার মধ্যে অতিবেগুনি রশ্মিও পড়ছে, সেগুলোকে আটকে দেয় ওজন স্তর। যার ফলে বাতাসের ভারসাম্য বজায় থাকে।
ওজন স্তর পৃথিবীর জীবন রক্ষা করে। সূর্য থেকে আগত একাধিক ক্ষতিকর রশ্মি, যার মধ্যে অতিবেগুনি রশ্মিও পড়ছে, সেগুলোকে আটকে দেয় ওজন স্তর। যার ফলে বাতাসের ভারসাম্য বজায় থাকে।