সরকারি নির্দেশিকায় স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, পাইকারি ব্যবসায়ীরা ২২ টাকা কেজি দরে আলু কিনে ২৫ টাকায় বিক্রি করবেন খুচরো ব্যবসায়ীদের। খোলা বাজারে আলুর দাম কেজিতে ২৭ টাকার বেশি নেওয়া যাবে না।
কালোবাজারি ও মজুদারি রুখতে কলকাতা-সহ জেলার বিভিন্ন বাজারে অভিযানও চালাচ্ছেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা। কিন্তু তাতেও সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ আর কমছে কই!
এই পরিস্থিতিতে এবার আলুর কালোবাজারি রুখতে উদ্যোগ নিল রায়গঞ্জ মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশন। সোমবার থেকে শহরে চালু হল ভ্রাম্যমাণ আলু বিক্রয়কেন্দ্র। দাম? কেজি প্রতি মাত্র ২৫ টাকা। খুশি মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত ক্রেতারা।