স্বাস্থ্যগুণে সমৃদ্ধ আতার অনেক উপকারিতা রয়েছে। ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়ামে ভরপুর এই আতা ফল। নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে আতা সবথেকে ভাল পাওয়া যায়। তবে এখন সারাবছরই প্রায় এই ফলটি পাওয়া যায়। ফলটি খেতেও যথেষ্ট সুস্বাদু। টক-মিষ্টি খেতে হয় এই আতা ফল। আতার কী কী স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে দেখে নিন এক ঝলকে।
ডায়াবেটিস রোগীরা এড়িয়ে চলুন
যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা এড়িয়ে চলুন এই আতা ফল।আতায় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৫৪ থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের এই ফলটি খেলে শরীরে খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। তাই যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারা কোনওভাবেই এই ফলটি খাবেন না।
হার্টের রোগীদের জন্য উপকারী
যাদের হার্টের রোগ রয়েছে তাদের জন্য আতা খুবই উপকারী।আতায় থাকা ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম হার্টের জন্য খুবই উপকারী।এই ফলটি রোজ খেলে হার্ট ভাল থাকে।
হজমে সাহায্যকারী
গ্যাস অম্বলের সমস্যায় দীর্ঘদিন যারা ভুগছেন তারা ওষুধ খাওয়া বন্ধ করে কয়েকদিন আতা খেয়ে দেখতে পারেন। বদহজমের সমস্যাও ঠিক করে দেয় আতা। আতায় থাকা ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এবং ভিটামিন বি সিক্স থাকে। এতে হজমের সমস্যা নিমেষে ঠিক করে আতা।
ক্লান্তি দূর করতে কার্যকরী
আতায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। ক্লান্তি দূর করতেও দারুণ কাজ করে এই আতা। চামড়া ও দৃষ্টিশক্তি মস্তিষ্কের উন্নতিতে দারুণ কার্যকরী আতা। ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে এই আতা।