গোটা দেশে প্রায় ৭০ মিলিয়ন মানুষ ডায়াবিটিসে আক্রান্ত। ডায়াবিটিসের কারণে শরীরে অন্যান্য রোগ সহজেই বাসা বাঁধতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমতে থাকে। ডায়াবিটিসে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ভারতের মতো দেশে, ডায়াবিটিস হল সবচেয়ে দ্রুত বেড়ে চলা রোগগুলির মধ্যে একটি। একবার ডায়াবিটিস হওয়া মানেই জীবন থেকে একধাক্কায় অনেক কিছু বাদ। তবুও বেশ কিছু বিষয় নিয়ন্ত্রণ করলে আয়ত্তে আসতে পারে ডায়াবিটিস। ডায়াবেটিস ২ রকমের ধরণ রয়েছে। তবে জানেন কি,বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ব্লাড গ্রুপের মানুষদেরই ডায়াবিটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেশি থাকে। জেনে নিন আপনি নেই তো সেই তালিকায়।
গোটা দেশে প্রায় ৭০ মিলিয়ন মানুষ ডায়াবিটিসে আক্রান্ত। ডায়াবিটিসের কারণে শরীরে অন্যান্য রোগ সহজেই বাসা বাঁধতে পারে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমতে থাকে। ডায়াবিটিসে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ভারতের মতো দেশে, ডায়াবিটিস হল সবচেয়ে দ্রুত বেড়ে চলা রোগগুলির মধ্যে একটি। একবার ডায়াবিটিস হওয়া মানেই জীবন থেকে একধাক্কায় অনেক কিছু বাদ। তবুও বেশ কিছু বিষয় নিয়ন্ত্রণ করলে আয়ত্তে আসতে পারে ডায়াবিটিস। ডায়াবেটিস ২ রকমের ধরণ রয়েছে। তবে জানেন কি,বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ব্লাড গ্রুপের মানুষদেরই ডায়াবিটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেশি থাকে। জেনে নিন আপনি নেই তো সেই তালিকায়।
২০১৪ সালে ডায়াবেটোলজিয়ায় প্রকাশিত সমীক্ষা অনুসারে, ইউরোপীয় অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে 'O' গ্রুপের রক্তের মানুষ অন্যান্য গ্রুপের তুলনায় টাইপ -২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কম। তবে যাদের রক্তের গ্রুপ 'O' নয় তাদের টাইপ -২ ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি বেশি। গবেষণায় ৮০,০০০ মহিলার রক্তের ধরণ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি রয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করা হয়েছিল। এর মধ্যে ৩৫৫৩ জন লোক টাইপ ২ ডায়াবেটিস ধরা পড়ে। এদের প্রত্যেকেরই রক্তের গ্রুপ 'O' নয়। গবেষণায় আরও দেখা গেছে, যাদের রক্তের গ্রুপ 'B', সেইসব মহিলাদের টাইপ -2 ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা ১০ শতাংশ বেশি। মহিলাদের মধ্যে রয়েছে রক্তের গ্রুপ 'O' নেগেটিভ, তাঁদের সম্ভাবনা আবার অনেকটাই কম।
গবেষকদের মতে, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি এবং রক্তের প্রকারের মধ্যে সম্পর্ক এখনও অজানা। তবে এর কয়েকটি সম্ভাব্য ব্যাখ্যা রয়েছে। রাতে আট ঘন্টার বেশি ঘুম রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা হারায়। যার ফলে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের আশঙ্কা বেড়ে যায়। ডায়াবিটিস রোগীরা ডায়েটে বেশি করে প্রোটিন, ও ফাইবার যুক্ত খাবার রাখুন। এবং কার্বোহাইড্রেট ও সুগারের পরিমাণ কমালে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় ডায়াবিটিসকে। রক্তে শর্করার বৃদ্ধি হলেই তা উদ্বেগের বিষয়। এর জন্য সবার আগে ডায়েটে নজর রাখতে হবে। প্রথমে দেখতে হবে আপনার খাবারের মধ্যে তাতে চিনি এবং স্টার্চের পরিমাণ বেশি নেই তো, এগুলি রক্তের শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। ডায়াবিটিসে আক্রান্ত রোগীদের শরীরচর্চা মাস্ট। তবে খুব কঠোর অনুশীলন রক্তে শর্করা বৃদ্ধি ঘটায়। তাই হালকা এক্সারসাইজ করুন। শৃঙ্খলা আর সংযমই ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণের একমাত্র দাওয়াই।
আরও পড়ুন- ঘন্টার পর ঘন্টা সহবাসের যৌনসুখ পেতে চান, সঙ্গমের আগে করুন এই ছোট্ট কাজ
আরও পড়ুন- ত্বকের যত্নে শুধু নয়, স্ট্রেচ মার্কস কমাতে দারুণ কার্যকরী ভিটামিন-ই ক্যাপসুল