অবশেষে শেষ হতে যাচ্ছে আতঙ্কের ২০২০। করানো-মহামারিসহ একাধিক প্রাকৃতি বিপর্যয়ের কারণে ভারতসহ বিশ্বের অধিকাংশ দেশের কাছেই চলতি বছর অনেকটা কালো তালিকাভুক্ত হয়েই থাকে যাবে। তাই নতুন বছরে স্বাগত জানাতে তৈরি দেশের অধিকাংশ শহর। শহর ছাড়িয়ে গ্রামগুলিতেও পৌঁছে গেছে বর্ষবরণের রেশ। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে নতুন করে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে বলেই আশঙ্কা করছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। আর সেই কারণেই সবকটি রাজ্যগুলিকে চিঠি লিখে সতর্ক করা হয়েছে। বর্ষ বরণের পার্টিগুলির ওপর কড়া নজরদারী চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বালির কারণে নতুন কৌশলে তৈরি হবে রাম মন্দির, খরচ হবে প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা ...
'প্রধানমন্ত্রী দরিদ্র মায়ের সন্তান', কৃষক আন্দোলন নিয়ে কেন একথা বললেন রাজনাথ সিং .
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ রাজ্যগুলিকে লেখা চিঠিতে বলেছেন, বর্ষ বরণের অনুষ্ঠানে করোনাভাইরাস সংক্রান্ত সুরক্ষা প্রোটোকল মেনে চলা বাধ্যতামূলত করতে হবে। তিনি আরও বলেন 'সুপার স্প্রেডার ইভেন্ট'গুলির বন্ধ করার জন্য প্রয়োজনে কঠোর নজরদারী চালাতে হবে। নতুন করোনাভাইরাসের স্ট্রেন নিয়েও সতর্কতা জারি করেছেন কেন্দ্রীয় সরকার। ২০২১ সালের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত বিট্রেনের বিমান পরিষেবার ওপর স্থাগিতাদেশ জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে একটি নির্দেশিকা জারি করে রাজ্যগুলিকে বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে সুরক্ষা প্রোটোকল বাধ্যতামূলক করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে পাওয়া নির্দেশ মেনে চলতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা সামান্য বেড়েছে। এদিন আক্রান্তের সংখ্যা ২০ হাজারেরও বেশি হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ২৮৬ জনের। দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১,০২,৪৪,৮৫৩। মৃত্যু হয়েছে, ১.৪৮. ৪৩৯ জনের। ৯৮ লক্ষেরও বেশি মানুষ সুস্থ হয়েছেন। অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা কমে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২ লক্ষ ৬২ হাজারে।