বিতর্কের মধ্যেই আরও ৪৫ লক্ষ কোভ্যাক্সিনের ডোজ, কেন্দ্র চিঠি দিল ভারত বায়োটেককে

Published : Jan 19, 2021, 04:52 PM IST
বিতর্কের মধ্যেই আরও ৪৫ লক্ষ কোভ্যাক্সিনের ডোজ,  কেন্দ্র চিঠি দিল ভারত বায়োটেককে

সংক্ষিপ্ত

আরও কোভ্যাক্সিন চাইল কেন্দ্র  নতুন কের অর্ডার দেওয়া হয়েছে ৪৫ লক্ষ ডোজ  পাঠান হতে পারে বিদেশে  আগে অর্ডার পেয়েছিল ৫৫লক্ষ   

কেন্দ্রীয় সরকার হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেকের (Bharat Biotech) থেকে কোভ্যাক্সিনের (Covaxin)  অতিরিক্ত ৪৫ লক্ষ ডোজ কিনতে চলছে। সূত্রের খবর তেমনই একটি চিঠি ইতিমধ্যেই পৌঁছে গেছে ভারত বায়োটেকের হাতে। ৪৫ লক্ষ টিকার  ডোজ থেকে প্রতিবেশী বন্ধু দেশগুলিকে বিমামূল্যে ৮ লক্ষ ডোজ বিতরণ করা হতে পারে। মরিশাস, ফিলিপাইন, মায়ানমারকে ভারত বিনামূল্যে করোনাভাইরাটের টিকা পাঠাতে চায় বলেও সূত্রের খবর। খুব তাড়াতাড়ি ভারত বায়োটেক আগের বরাত পাওয়া করোনাভাইরাসের ভ্যাক্সিনের ২০ লক্ষ ডোজ পাঠিয়ে দেবে। 

কোভ্যাক্সিন নিয়ে সতর্ক করল ভারত বায়োটেক, টিকা কর্মসূচিশুরুর পর সামনে এল ফ্যাক্ট শিট ...

সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে সূত্রটি জানিয়েছে ভারত বায়োটেক নতুন একটি চিঠি পেয়েছে। যেখানে কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে ৪৫ হাজার কোভ্যাক্সিনের ডোজ চাওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার । যকনই চাইবে সংস্থাটি তখনই কোভ্যাক্সিন পাঠিয়ে দিয়ে সক্ষম বলেও জানান হয়েছে। প্রথম দফায় ভারত বায়োটেকেপর কাছ থেকে ৫৫ লক্ষ কোভ্য়াক্সিনের ডোজ চাওয়া হয়েছিল। সেগুলি ইতিমধ্যেই বিজয়ওড়া, গুয়াহাটি, পাটনা, দিল্লি, কুরুক্ষেত্র সহ একাধিক স্থানে পাঠান হয়েছে। প্রতিটি ভায়ালে ২০টি করে ডোজ ছিল। সংস্থাটি এখনও পর্যন্ত ১৬.৫ লক্ষ কোভ্যাক্সিনের ডোজ সরবরাহ করেছে। কেন্দ্রীয় সরকার সরবরাহের ওপর নিয়ন্ত্রণ রেখেছে। 

সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এটি কোনও নিয়মিত টেন্ডারের মত নয়, যেখানে পণ্য সরবরাহের জন্য সময়সীমা ধার্য করা রয়েছে। অর্ডারটি বিট আর টুকরোয় পাঠান হবে। কারণ একক শটের সমস্ত মাত্রা প্রেরণ করা কখনও সম্ভব নয়। কখন কী ভাবে প্রতিষেধক পাঠান হবে তা নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের ওপর। কেন্দ্রীয় সরকারও সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করার জন্য ভ্যাকসিন নির্মাতাদের ও অন্যান্য স্টক হোল্ডারদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একটি বৈঠক করে। 

'গুলি করতে পারে কিন্তু ছুঁতে পারবে না ', জেপি নাড্ডার প্রশ্নে উত্তরে বললেন রাহুল গান্ধী

সংস্থার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, বিদেশ কি পরিমাণ ডোস সাপ্লাই করা হবে থা বিদেশ মন্ত্রক পর্যবেক্ষণ করবে। সেন্ট্রাল লাইসেন্সিং অখরিটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল মোডে প্রচুর সতর্কতা হিসেবে জনস্বার্থে জরুরি পরিস্থিতিতে ব্যবহারের জন্য কোভ্যাক্সিন বিক্রি বা বিতরণের অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কোভ্যাক্সিন হলে সম্পূর্ণ ভারতীয় পদ্ধতিতেত কৈরি করোনাভাইরাসের টিকা। এটি ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ ও ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির সহযোগিতায় তৈরি করেছেন হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক। 

PREV
click me!

Recommended Stories

'বাবরি মসজিদ হলে পরিণাম ভালো হবে না' হুমায়ুনকে চরম হুঁশিয়ারি শঙ্করাচার্যের
এনডিএ সাংসদদের জন্য মোদীর নৈশভোজ আয়োজন: আঞ্চলিক ও বাজরা সমৃদ্ধ মেনু