সোমবার সংস্কৃতি মন্ত্রক জানিয়েছে ২০২০ সালের গান্ধী শান্তি পুরষ্কারের ভুষিত করা হচ্ছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমনকে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরের আগেই এই প্রতিবেশী দেশের প্রতি শ্রদ্ধা জানাল ভারত। ১৯৯৫ সাল থেকেই ভারত সরকার গান্ধী শান্তি সম্নান প্রদান করে আসছে। সেটি গান্ধীজির ১২৫ তম জন্মবার্ষিকিও। জাতি বর্ণ ভাষা নির্বিশেষে এই পুরষ্কার প্রদান করা হয়। চলতি বছর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সভাপতিত্বেই কাকে পুরষ্কার প্রদান করা হয় তা ঠিক করা হয়। মূলত গান্ধীবাদ আর অহিংসার পথে হেঁটে আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবেই এই পুরষ্কার প্রদান করা হয়।
চলতি বছর ৭১-এর মুক্তি যুদ্ধ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ তম বার্ষিকি পালন করা হচ্ছে। সেই উপলক্ষ্যে আগামী ২৬ মার্চ বাংলাদেশে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর বাংলাদেশ সফরের আগে এই পুরস্কার প্রদান বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলেও মনে করেছে ওয়াকিবহাল মহল।মুক্তিযুদ্ধের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভারত ও বাংলাদেশ দুটি দেশই একগুচ্ছ যৌথ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সেনা মহড়ার পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ়় করতেও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
করোনা-টিকায় বড় পরিবর্তন আনল কেন্দ্রে, কোভিশিল্ডের দুটি ডোজের ব্যবধান বাড়াতে নির্দেশ ...
করোনা সংক্রমণ রুখতে পারে চপনপ্রাস, তেমনই তথ্য উঠে আসছে নতুন গবেষণায় ...
গান্ধী শান্তি পুরষ্কার প্রদানের সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন মানবাধিরার ও স্বাধীনতার সংগ্রামের প্রথম সারির নেতাছিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি ভারতীয়দেরও নায়ক ছিলেন। তাঁর উত্তরাধিকার ও অনুপ্রেরণা ভারত বাংলাদেশ দুই দেশের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর দেখান পথেই দুই দেশের বন্ধুত্ব উন্নয়ন আর সমৃদ্ধির ভিত্তি।
একই সঙ্গে ২০১৯ সালের জন্য গান্ধী শান্তি পুরষ্কার প্রাপকের নাম ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করার ডন্ ও উপসাগরীয় এলাকায় শান্তিস্থাপন ও অহিংস প্রচারে তাঁর প্রয়াসের স্বীকৃতি হিসেবে ২০১৯ সালের সম্মান প্রদান করা হয়েছে ওমানের প্রয়াত সুলতান কাবুস বিন সৈয়দ আল সৈয়দকে।