ভারতের বাজারে আসতে চলছে হালকা থেকে মাঝারি করোনা আক্রান্তদের ওষুধ, জেনেনিন নাম আর দাম

হালকা ও মাঝারি লক্ষণ যুক্ত করোনা রোগীদের জন্য ওষুধ 
ফ্যাভিপিরাভির থেকে তৈরি ওষুধ আনছে গ্লেনমার্ক
ওষুধের নাম রাখা হয়েছে ফ্যাবিফ্লু
ওষুধের দাম সাড়ে তিন হাজার টাকা

Asianet News Bangla | Published : Jun 21, 2020 11:42 AM IST

করোনাভাইরাসের ওষুধ ভারতীয় বজারে আনতে চলছে গ্লেনমার্ক ফার্মাসিউটিক্য়ালস। নাম রাখা হয়েছে ফ্যাবিফ্লু। হালকা থেকে মাঝারি লক্ষণযুক্ত করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্যই এই ওষুধ তৈরি করা হচ্ছে বলে সংস্থার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে। মূলত অ্যান্টিভাইরাল ড্রাগ ফ্যাভিপিরাভির থেকেই এই ওষুধ তৈরি করা হয়েছে বলেও সংস্থার পক্ষে থেকে জানান হয়েছে। 

সংস্থার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অব ইন্ডিয়া ওষুধ তৈরির ছাড়পত্র দিয়েছে । পাশাপাশি ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অব ইন্ডিয়ার তরফ থেকে জানান হয়েছে, হালকা ও মাঝারি ক্ষেত্রে শুধুমাত্র জরুরি অবস্থায় এই ওষুধ ব্যবহার করা যাবে।  ২০১৪ সাল থেকেই জাপান নোভাল রি-ইর্মাজিন ইনফ্লুয়েঞ্জার ক্ষেত্রে ফ্যাভিপিরাভির প্রয়োগ করে থাকে। হালকা ও মাঝারি লক্ষণযুক্ত করোনা আক্রান্তদের  ক্ষেত্রে এই ওষুধ প্রয়োগ করে ৮৮ শতাংশ সাফল্য পেয়েছে জাপান। 

প্রাথমিকভাবে গ্লেনমার্কের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, ২০০ মিলিগ্রামের ট্যাবলেট বাজারে আনছে। একটি পাতায় ৩৪টি ট্যাবলেট থাকবে। যার দাম পড়বে ৩৫০০ টাকা। আগেই গ্লেনমার্কের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছিল, দেশের একাধিক হাসপাতালে প্রাপ্ত বয়স্ক রোগীদের ওপর ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালান হয়েছিল। ফ্যাভিপিরাভির আর আন ফ্যাভিপিরাভির ওষুধ প্রয়োগ করা হয়েছিল। পরীক্ষা ফলপ্রসূ হওয়ার পরই ওষুধ তৈরির পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। 

ভোট বড় বালাই, পিপিই পরেই বিধানসভায় কংগ্রেস, ফৌজদারী মামলা দায়েরের দাবি বিজেপির় ...

চলতি মাসের শেষেই ভারতের বাজারে আসছে রেমডেসিভির, করোনা যুদ্ধ কি আরও সহজ হবে ...

করোনা মোকাবিলায় প্রাণায়মকে হাতিয়ার করতে পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর, যোগকে সেরা উপহার বললেন রাষ্ট্রপতি ..

অন্যদিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন  করোনা আক্রান্ত রোগীদের জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য   অ্যান্টভাইরাল ড্রাগ রেমদেসিভির বাজারে আনতে চেয়ে আবেদন করেছিল ওষুধ প্রস্তুককারক সংস্থা হেটেরো আর সিপ্লা। শনিবার দুটি সংস্থাকেই ছাড়পত্র দিয়েছে ড্রাগ কন্ট্রোলার। ওই ওষুধটির পেটেন্ট রয়েছে গ্লেলয়েড সায়েন্সের হাতে। তবে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের প্রটোকল অনুযায়ী এই ওষুধ প্রয়োগের আগে প্রত্যেক রোগীর লিখিত অনুমতি নেওয়া প্রয়োজনীয়। গুরুতর আক্রান্ত রোগী, যাঁদের অক্সিজেন দিতে হচ্ছে তাদের ক্ষেত্রেই এই ওষুধ প্রয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।  
 

Share this article
click me!