দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়ছে? স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্যে একদিনে আক্রান্ত ৯৯

ভারতে নতুন করে বাড়ছে করোনাভাইরাসের প্রকোপ। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৯৯ জন।

 

দেশে কি আবারও নতুন করে বাড়ছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের প্রকোপ? শুক্রবার স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্যতে সেই চিন্তাই বাড়ছে। কারণ গত ২৪ ঘণ্টায় এই দেশে কোভিড-১৯ এর মোট আক্রান্ত হয়েছে ৯৯ জন। সংক্রমণ বাড়লেও নতুন করে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি।

কোভিড-১৯ এ আক্রান্তের রেকর্ড

Latest Videos

শুক্রবার সকাল ৮টা স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য দেখা যাচ্ছে এই দেশে আক্রান্ত মোট করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৪.৪৬ কোটি , মৃতের সংখ্যা ৫,৩০ ৭১৪ জন। দৈনিক ইতিবাচক হার রেকর্ড করা হয়েছে ০.০৬ শতাংশ। সপ্তাহিক ইতিবাচক হার ছিল ০.০৭ শতাংশ।

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার দেশে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ১.৭৬৩ থেকে বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৭৬৪। আর্থার মাত্র এক বেড়েছে। সক্রিয় ক্ষেত্রে মোট সংক্রমণের হার ০.০১ শতাংশ। জাতীয় সুস্থতার হার ১.১৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।

তবে করোনা নিয়ে আশার আলোও শুনিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। বলা হয়েছে, সুস্থ হওয়া মানুষের সংখ্যা ৪.৪১.৫০.৬১৭। মৃত্যুর হার ১.১৯ রেকর্ড করা হয়েছে। মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী এই দেশে করোনাভাইরাসের ভ্যাক্সিনের ডোজ দেওযা হয়েছে ২২০.৫৪ কোটি।

সম্প্রতি চিনে করোনাভাইরাসের প্রকোপ বেড়েছিল। যা নিয়ে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাও উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল। চিনের থেকে কোভিড-১৯এর পর্যাপ্ত তথ্য দাবি করেছিল। বেজিং স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছে গতমাসে বাধ্যতামূলক গণ কোভিড পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর থেকে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা ট্র্যাক করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অবস্থায় জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন প্রতিদিন দেশব্যাপী সংক্রমণ ও মৃত্যুর পরিসংখ্যন প্রকাশ করা বন্ধ করে দিয়েছে। আর সেই দায়িত্ব হস্তান্তর করা হয়েছে চাইনিজ সেন্টার ফর ডিজিড কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের হাতে। যা ৮ জানুয়ারি থেকে চিনে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা মাসে একবার করে আপডেট করবে বলেও জানিয়েছে।

চিনে ৭ ডিসেম্বর থেকে কোভিড-১৯ শূন্য নীতির পরিপ্রেক্ষিতে যে লকডাউন জারি হয়েছে তা তুলে নেয়া হয়েছে। তারপর থেকে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মাত্র ১৫ জনের মৃত্যুর নথিভুক্ত করা হয়েছে। যাতে এটাই উদ্বেগের যে সরকারি পরিসংখ্যানে সংক্রমণের সঠিক রেরর্ড তুলে ধরা হচ্ছে না।

চিনে স্বাস্থ্য দফতরের কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছে সংগৃহীত ডেটার স্কেল, যখন বাধ্যতামূলক ভর পিসিআর পরীক্ষা করা হয়েছিল তার থেকে অনেকটাই কম। সিডিসি কর্মকর্তা ইয়িন ওয়েনউউ বলেছেন, কর্তৃপক্ষ এখন হাসপাতাল, স্থানীয় সরকার সমীক্ষার পাশাপাশি জরুরি চিকিৎসা পরিষেবা, ওষুধ বিক্রি এজাতীয় তথ্য সংগ্রহ করছে। যা কোভিড তথ্য আপডেট করতে সাহায্য করবে। চিনা হাসপাতাল ও শ্মশানগুলি রোগী ও মৃতদেহে তথ্যও সংগ্রহ করাহচ্ছে। পাশাপাশি গ্রামাঞ্চল থেকেও তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে।

আরও পড়ুনঃ 

আমেরিকার আকাশে চিনা 'গুপ্তচর বেলুন', পেন্টাগনের অভিযোগ উড়িয়ে দিল বেজিং

মমতাকে নিয়ে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের জারি করা বিজ্ঞপ্তি লজ্জাজনক! মুখ্যমন্ত্রীর পাশে দাড়িয়ে প্রতিক্রিয়া বুদ্ধিজীবীদের

মুম্বইয়ে জঙ্গি হামলা চালাতে পারে তালিবান সংগঠনের সদস্য, NIA দফতরে হুমকি চিঠি

Share this article
click me!

Latest Videos

Mamata Banerjee: 'মোদী কিছু দেয় নি আমি ৫০ লক্ষ বাড়ি দিয়েছি' বিতর্কিত মন্তব্য মমতার
‘সবরমতি রিপোর্ট’ দেখলেন বিজেপির হেভিওয়েটরা! দেখুন কী বার্তা দিলেন সিনেমার ব্যপারে | Sabarmati Report
নার্স হেনস্থার ঘটনায় বড় পদক্ষেপ! হাসপাতাল চত্বরে কড়া সিসিটিভি নজরদারি | Birbhum News Today
দেরিতে আসায় অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীকে কড়া ধমক MLA অসিত মজুমদারের, দেখুন ভিডিও
Live: মথুরাপুরে সদস্যতা অভিযান অগ্নিমিত্রা পালের, দেখুন সরাসরি