৬০ বছর বয়সে অবসরের নিয়মের পর হঠাৎ এই পরিবর্তন হলে কি কর্মীদের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে?
কাজের পরিমানের কথা বাদ দিলেও একজন কর্মীর এত বছরের অভিজ্ঞতা যদি দেশ চালানোর ক্ষেত্রে কার্যকর হতে পারে তবে কর্মক্ষেত্রে নয় কেন?
একজন পৌঢ়ের অভিজ্ঞতা ও যুবকদের কর্মদক্ষতা এই দুই শক্তিকে কাজে লাগাতে পারলেই যে কোনও ক্ষেত্রে তা দ্বিগুণ ফল দেবে।
ফলে ৬২ কেন ৬৫ বছর বয়সে কাজ করলেও সেই ব্যক্তির অভিজ্ঞতা দাম স্বর্ণের সমান। আর সেই দুর্লভ অভিজ্ঞতাকেই কাজে লাগাতে চাইছে সরকার।
তবে এই অবসরের বয়স বৃদ্ধি নির্ভর করছে কর্মীর উপরেই চাইলে করতে পারেন নয়তো ৬০ বছরেই অবসর।
তবে কর্মীরা অতিরিক্ত দুই বছরের চাকরির সবচেয়ে বড় সুবিধা পাবে গ্র্যাচুইটিতে। কারণ গ্র্যাচুইটি নির্ধারণ করা হয়ে শেষ বেতন কতটা তার ভিত্তিতে ফলে দুই বছর অতিরিক্ত চাকরির সময় পেলে গ্র্যাচুইটিতে মিলবে কর্মীদের বিশেষ সুবিধা।
আবার পেনশনের ক্ষেত্রেও মিলবে সুবিধা কারণ সরকারি নিয়ম অনুসারে জাতীয় পেনশন প্রকল্পে অবদান রাখতে হবে ফলে পেনশন খাতেও অতিরিক্ত ২৪ মাসের টাকা জমবে।
অতিরিক্ত দুই বছরের চাকরির সুবিধা পাওয়ায় কর্মচারীরা অবসরের বয়স বৃদ্ধি এবং পেনশনে স্বস্তি সেই সঙ্গে আরও বহু সুবিধা মিলবে কর্মীদের।