পয়লা মার্চ অর্থাৎ আগামী সোমবার থেকে শুরু হবে করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় পর্যায়ের টিকাকরণ। সেই ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন ৬০ বছরের বেশি বয়স্ক নাগরিকরা। একই সঙ্গে সেই সময় টিকা দেওয়া হবে দীর্ঘ দিন ধরে অসুস্থ থাকা ৪৫ বছরের বেশি বয়সের নারগিরকদের। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন সরকারি হাসপাতাল ও টিকা করণে কেন্দ্রে টিকা দানের পাসাপাশি এবার থেকে বেসরকারি হাসপাতাল ও কেন্দ্রেও টাকা দিয়ে টিকা কিনতে পারবেন সাধারণ মানুষ।
বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকর জানিয়েছেন গোটা দেশে ১০ হাজারেও সরকারি ২০ হাজারেও বেশি বেসরকারি কেন্দ্রে টিকা প্রদান কর্মসূচি শুরু করা হবে। তিনি জানিয়েছেন সরকার পরিচালিত কেন্দ্র গুলিতে বিনামূল্য টিকা প্রদান করা হবে। তবে বেসরকারি ক্ষেত্রে কত টাকার বিনিয়ন টিকা দেওয়া হবে তা নিয়ে কিছুই জানাননি প্রকাশ জাভড়েকর। সূত্রের খবর বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে। আগেই কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছিল টিকাকরণের জন্য নাম নথিভুক্ত করতে হবে। এক্ষেত্রেও সেই নিয়ম অপরিবর্তিত থাকবে।
দ্রুত সংক্রমণ ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে করোনার নতুন রূপ, আশঙ্কার কথা বললেন ভারতীয় বিশেষজ্ঞ ...
৫ বছরে দেড় কোটি চাকরি, কর্মসংস্থানের পাশাপাশি শিল্পেরও প্রতিশ্রুতি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ...
গত ১৬ জানুয়ারি থেকে দেশে টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হয়েছিল। প্রথম দাফায় স্বাস্থ্য কর্মী চিকিৎস, নার্সের পাশাপাশি সাফাইকর্মী ও ফ্রন্টলাইন করোনা যোদ্ধা যেমন পুলিশ সহ একাধিক জীবিকার মানুষকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টিকা দেওয়া হচ্ছে আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যদেরও। দ্বিতীয় দাফায় ৫০ বছর বছরের বেশি বয়েস্কদের টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা আগে থেকেই ছিল কেন্দ্রীয় সরকারে। সেই সময় দীর্ঘ দিন ধরে রোগে ভোগা বা কোমর্বিটদেরও টিকা দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। একটি সূত্র বলছে আগামী দিনে সশস্ত্র বাহিনী ও পুলিশ কর্মীদেরও টিকা প্রদান করা হবে। এখনও পর্যন্ত অক্সফোর্ড ও অ্যাস্ট্রোজেনেকার তৈরি কোভিশিল্ড ও দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি কোভ্যাকসিন টিকা হিসেবে দেওয়া হচ্ছে। আগামী দিনে আরও আরও বেশকয়েরটি ভ্যাকসিন অনুমোদনেক অপেক্ষায় রয়েছে। ইতিমধ্যেই আবেদন জানিয়েছে রাশিয়ার স্পুটনিক ভি।