ডিগ্রি থাকা সত্ত্বেও মিলছে না চাকরি? কলকাতা ছেড়ে এই শহরে চলে যান, প্রায় ৬২ হাজার কোম্পানি আছে সেখানে
উচ্চশিক্ষার পর দীর্ঘদিন বেকার থাকলে বেঙ্গালুরুতে কেরিয়ার গড়ার কথা ভাবতে পারেন। সেখানে প্রায় ৬২ হাজার কোম্পানি রয়েছে এবং ইঞ্জিনিয়রদের বেতন অন্যান্য শহরের তুলনায় বেশি।
পড়াশোনা শেষ করার পর সকলেই সঠিক চাকরির জন্য আশা করে থাকেন। নিজের কেরিয়ার গড়তে আপ্রাণ কষ্ট করতে হয়।
বিভিন্ন জায়গায় ইন্টারভিউ দেওয়ার পরও অনেক সময় সঠিক চাকরি মেনে না। কোনও সংস্থার বেতন কম তো কোথাও আপনার প্রোফাইলের কোনও চাকরি নেই।
আপনিও যদি উচ্চ শিক্ষার পর দীর্ঘদিন বেকার থাকলে তাহলে এই পদক্ষেপ নিতে পারেন।
অন্য শহরের যাওয়ার সমস্যা না থাকলে কলকাতা ছেড়ে এই শহরে চলে যান, প্রায় ৬২ হাজার কোম্পানি আছে সেখানে।
বর্তমানে দিল্লি ও মুম্বইকে টেক্কা দিচ্ছে বেঙ্গালুরু। বিগত ১০ বছরের পরিসংখ্যান বলছে সেখানে ২০১২-১৩ সালে কলকাতায় ছিল ৬,৩৯৩টি কোম্পানি। পরে সেই সংখ্যা কমে হয় ৫,৮৯৯ টি।
এদিকে বেঙ্গালুরুতে সফটওয়্যার কোম্পানিই আছে প্রায় ২ হাজারের বেশি। সেখেন ইঞ্জিনিয়রদের বেতন অন্যান্য শহরের তুলনায় ১৩ থেকে ৩৩ শতাংশ বেশি।
এক রিপোর্টে জানা যায় বেঙ্গালুরুতে ইঞ্জিনিয়রদের বেসিক অ্যানুয়াল সেলারি ৮.৮ লক্ষ। সেখানে কলকাতায় ৫.৯ লক্ষ।
ব্লু কলার ওয়ার্কারদের মাসিক বেতন বেঙ্গালুরুতে ১৬,৪৯৮ টাকা। সেখানে কলকাতায় তা ১৪,০৩৯ টাকা।
তেমনই বেঙ্গালুরুতে মোট জনসংখ্যার তুলনায় সব থেকে বেশি মানুষের কাছে পাসপোর্ট আছে। এই হার ২৫ শতাংশ।
এই তালিকায় শীর্ষে আছে দিল্লি। সেখানে ৫.৬ মিলিয়ন মানুষ পাসপোর্ট ব্যবহার করে। দ্বিতীয় স্থানে মুম্বই। সেখানে ৫.৪ মিলিয়ন লোক পাসপোর্ট ব্যবহার করে।