বুদ্ধিমত্তা এবং প্রযুক্তির উন্নতি নিয়ে দুর্দান্ত ফলাফল করেছে চিন। সেই তালিকায় অনেক পেছনে পড়ে রয়েছে ভারত।
সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাসীন দেশগুলির নিরিখে একটি তালিকা প্রকাশ করেছে আমেরিকার একটি সংস্থা। সেই তালিকায় র্যাংক অনুসারে, ২০২৪ সালে বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী দেশের স্বীকৃতি পেয়েছে জো বাইডেনের (Joe Biden) দেশই । যদিও এই তালিকায় চিনের স্থানও খুব একটা পেছনে নয়। প্রযুক্তি আর আর্থিক শক্তির জোরে এই র্যাংকিং-এ আমেরিকার পরেই ২য় স্থানে রয়েছে চিন৷
ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব ও সামরিক শক্তিতে ক্ষমতাসীন হয়ে বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে রাশিয়া। জিডিপির নিরিখে এই মুহূর্তে বিশ্বে ভারতের স্থান পঞ্চম হলেও, শক্তিশালী দেশগুলির তালিকায় এখনও প্রথম দশে জায়গা করতে পারেনি নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) শাসিত দেশ । ক্ষমতার তালিকায় ভারতের স্থান ১২ নম্বরে।
-
ইউএস নিউজ পাওয়ার র্যাংক-এর তরফে জানানো হয়েছে যে, নেতৃত্ব, অর্থনৈতিক ও ভূ-রাজনৈতিক প্রভাব, আন্তর্জাতিক জোট এবং সামরিক শক্তির উপর ভিত্তি করে এই র্যাংক দেওয়া হয়েছে। প্রযুক্তি, অর্থ এবং বিনোদনের মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে সবার আগে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI এবং 5G নেটওয়ার্কের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে চিন। সেই সঙ্গে আর্থিক কাঠামোও অত্যন্ত শক্তিশালী।
সবুজ শক্তি এবং ডিজিটাল উন্নয়নে চতুর্থ স্থানে রয়েছে জার্মানি। পঞ্চম এবং ষষ্ঠ স্থানে পরপর রয়েছে ব্রিটেন এবং দক্ষিণ কোরিয়া। ডিজিটালাইজেশন এবং সবুজ শক্তির জোরে সপ্তম স্থান অর্জন করেছে ফ্রান্স । উন্নত মানের ইলেকট্রনিক চিপ, যানবাহন এবং এআই নির্মাণের কারণে এই তালিকার অষ্টম স্থানে রয়েছে জাপান। বিশ্বের প্রধান তেল উৎপাদনকারী দেশ সৌদি আরব রয়েছে নবম স্থানে । ১০ম স্থানে আছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি ।
-
শক্তিশালী অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের দৃঢ়তা, সামরিক শক্তির জোর আর বৈশ্বিক মর্যাদা নিয়ে ১২ নম্বর স্থানে রয়েছে ভারত।
-
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।